Loading..

খবর-দার

১০ জুলাই, ২০২২ ০৮:০৪ অপরাহ্ণ

আজ রোববার (১০ জুলাই) বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি আহসান হাবীব এর ৩৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতেও তাঁর স্মরণে নেই আয়োজন।

পিরোজপুর শহরে একটি শোরুমে চাকরি করেন রিয়াদুল কবির। তিনি আরও বলেন, কবির পৈতৃক ভিটা দেখতে দূরদূরান্ত থেকে লোকজন আসেন। কবির ছোট ভাই গোলাম কবির জীবিত থাকতে আগত দর্শনার্থীদের আপ্যায়ন করতেন। কবির শৈশব–কৈশোরের গল্প শোনাতেন। ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর গোলাম কবির মারা যান। চাকরির কারণে দর্শনার্থীদের সময় দিতে পারেন না রিয়াদুল কবির।

কবি আহসান হাবীবের বাড়িতে কোনো স্মৃতিচিহ্ন না পেয়ে দর্শনার্থীরা হতাশ হয়ে ফিরে যান জানিয়ে রিয়াদুল কবির বলেন, ‘পিরোজপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক আজমল হোসেন কবির স্মৃতি রক্ষার্থে উদ্যোগ নিতে চেয়েছিলেন। তিনি বদলি হয়ে যাওয়ায় সেটা হয়নি। আমরা কবির স্মৃতি রক্ষার্থে একটি পাঠাগার ও সংগ্রহশালা করার জন্য জমি দিতে আগ্রহী। এ জন্য সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা দরকার।’

পিরোজপুরের লেখক ও সাংবাদিক জগৎ প্রিয় দাস বলেন, ‘কবি আহসান হাবীব আমাদের পিরোজপুরের কৃতী সন্তান। অথচ এখানে কবির জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী খুব একটা পালন করা হয় না। পৌর শহরে কবির নামে একটি সড়ক ও কবির গ্রাম শংকরপাশায় একটি নামফলক ছাড়া কিছু নেই।’