Loading..

ম্যাগাজিন

১৪ ডিসেম্বর, ২০১৯ ০৫:৩৬ অপরাহ্ণ

সত্য মিথ্যা যাচাই আগে ইন্টারনেট শেয়ার পরে।

আসুন সবাই নিজে সতর্ক হই! অন্যকে সতর্ক করি।। 

#ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে গর্বিত অংশীদার হই ।।


২০০৮ সালের আগে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ ধারণাটির (প্রত্যয়টির) সাথে বাংলাদেশের মানুষ পরিচিত ছিল না। এ বিষয়টি মানুষ প্রথম জানতে পারে ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে যখন জননেত্রী শেখ হাসিনা দিনবদলের সনদ রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নের ঘোষণা দেন। এ রূপকল্পের মূল বিষয়ই ছিলো ডিজিটাল বাংলাদেশ। এর মূল লক্ষ্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা ও ডিজিটাল অর্থনীতি গড়ে তোলা।


ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ঘোষণা আসলে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একটি দূরদর্শী চিন্তার ফসল। যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা, আর্কিটেক্ট অব ডিজিটাল বাংলাদেশ জনাব সজীব ওয়াজেদ এর দিক-নির্দেশনায় সফলভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে।


আসছে ১২ই ডিসেম্বর, ২০১৯ তৃতীয় বারের মত পালিত হতে যাচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস। এবারে দিবসটির মূল প্রতিপাদ্য “সত্য মিথ্যা যাচাই আগে, ইন্টারনেটে শেয়ার পরে”। তাই এ বছরের শপথ হোক আমরা সত্য মিথ্যা যাচাই ছাড়া কোন ধরনের অপপ্রচারে কান দিব না, একদমই নিশ্চিত না হয়ে কিছু ছড়িয়ে দিব না।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের সহযোগিতায় বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে সারাদেশে দিবসটি উদযাপিত হবে। উদযাপনের মধ্যে রয়েছে একযোগে ৬৪ জেলায় ও ৪৯২টি উপজেলায় বর্ণাঢ্য র‍্যালী, আলোচনা ও সেমিনার, বিকেলে দেশের ৮টি বিভাগীয় শহরে ‘কনসার্ট ফর ডিজিটাল বাংলাদেশ’ ইত্যাদি।


দিবসটি পালনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি হবে। একটি তথ্য- প্রযুক্তি, জ্ঞান ও মেধানির্ভর সমাজ গড়ায় শিক্ষার্থী, তরুণ-তরুণীদের অংশগ্রহণ আরও বৃদ্ধি পাবে। ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নে আমরা আরো এক ধাপ এগিয়ে যাব।

তথ্য সূত্র: ইন্টারনেট

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি