এই বছরের বিশ্ব পরিবেশ দিবসের থিম হল বায়োডাইভার্সিটি। ১৯৭৪ সাল থেকে প্রতি বছর ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয়। পরিবেশ রক্ষা করা আমাদের সবার দায়িত্ব। পরিবেশ দূষিত হয়ে গেলে ধ্বংস হবে সমগ্র সভ্যতা।
আগামী ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস। শিল্পায়ন এবং নগরায়নের জেরে গোটা বিশ্বজুড়েই পরিবেশের দফারফা। বিশ্ব উষ্ণায়ণ ঘুম ছুটিয়েছে পরিবেশ বিজ্ঞানীদের। যে ভাবে পৃথিবীর উষ্ণতা বাড়ছে, ভূগর্ভে সঞ্চিত জল ও জ্বালানি তলানিতে এসে ঠেকেছে , তাতে অদূর ভবিষ্যতে মানব সভ্যতার সামনে যে বিশাল সংকট এসে উপস্থিত হবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই।
প্রযুক্তি এসে যেমন আমাদের জীবন যাপনকে সহজ করেছে, তেমনই ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেছে পরিবেশের ওপরে। পরিবেশ রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সবার ওপরেই বর্তায়। একটু চেষ্টা করলেই পরিবেশ রক্ষায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারি আমরাও। যে পাঁচ উপায় আমরা পরিবেশ রক্ষা করতে পারি, সেগুলি হল -
* গাছ পরিবেশে অক্সিজেন জোগানো ছাড়াও আরও নানাভাবে পরিবেশ রক্ষী করে। তাই পরিবেশ বাঁচাতে আমাদের সবার গাছ লাগানো প্রয়োজন। এছাড়া গাছ বাঁচলে বন্যপ্রাণীও বাঁচবে। তাই বায়োডাইর্ভাসিটির জন্য গাছ লাগানো খুব প্রয়োজনীয়।
* পরিবেশে প্লাস্টিকের প্রভাব অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই একবার মাত্র ব্যবহার করা যায় এরকম প্লাস্টিকের ব্যবহার আমাদের সবাইকে বর্জন করতে হবে। প্লাস্টিকের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ভূগর্ভস্থ জল। এমনকি মৃত্যু হচ্ছে নানা ধরনের সামুদ্রিক প্রাণীরও।
* বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিদ্যুত্ উত্পন্ন হয় কয়লা পুড়িয়ে। এর ফলে প্রচুর পরিমাণ গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গত হয়। গ্রিন হাউস গ্যাস, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং নাইট্রাস অক্সাইড পরিবেশে দূষণ ঘটায়। তাই সোলার পাওয়ার এবং উইন্ড পাওয়ারের মতো অচিরাচরিত শক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে।
* রাস্তায় যত বেশি সংখ্যক গাড়ি বেরোবে, তত দূষণ বাড়বে। সেই কারণে লকডাউনে পরিবেশ স্বচ্ছ থাকায় বহু দূর থেকেও হিমালয় দেখা গিয়েছে। লকডাউন উঠলেও চেষ্টা করুন ব্যক্তিগত গাড়ির বদলে গণপরিবহণ ব্যবহার করতে। গণপরিবহণ ব্যবহার করলে রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা কমবে।
* জল নষ্ট যাতে না হয়, সেদিকে আমাদের সবার দৃষ্টি দেওয়া জরুরি। রেইনওয়াটার হারভেস্টিং করলে জল সঞ্চয় করা সম্ভব। ভূগর্ভস্থ জল কমে আসছে। তাই আমাদের জল অপচয় করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
০১-১২-২০২৩ তারিখ থেকে নৈপূণ্য অ্যাপে PI (Performance Indicator) ও BI (Behavioural Indicator) ইনপুটের নির্দেশনা অনুসরণ প্রসঙ্গে
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নে ‘নৈপুণ্য’ অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে। ০১-১২-২০২৩ তারিখ থেকে নৈপূণ্য অ্যাপে PI (Performance Indicator) ও BI (Behavioural Indicator) ইনপুটের নির্দেশনা অনুসরণ প্রসঙ্গে জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুনঃhttps://drive.google.com/file/d/1XJiSw8c0gf98ebjolGYaNG0FDdQrodOE/view?usp=sharing
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পূর্ণ নাম ব্যবহার সংক্রান্ত
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পূর্ণ নাম ব্যবহার সংক্রান্ত জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুনঃhttps://drive.google.com/file/d/1qxUNIZJXKZZAwMXKMuPnWQptJqS-akj4/view?usp=sharing
নতুন কারিকুলামের আলোকে ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেনির শিক্ষার্থীদের সামষ্টিক মূল্যায়ণ কার্যক্রম সরেজমিন মনিটরিং করে গুগল ডকস এ তথ্য প্রেরণ
নতুন কারিকুলামের আলোকে ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেনির শিক্ষার্থীদের সামষ্টিক মূল্যায়ণ কার্যক্রম সরেজমিন মনিটরিং করে গুগল ডকস এ তথ্য প্রেরণ জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুনঃhttps://drive.google.com/file/d/10Eh07pdURtQO9JQzRQvZGMElUKOrmRb9/view?usp=sharing