Loading..

প্রেজেন্টেশন

২৬ জুলাই, ২০২০ ০১:৫৯ অপরাহ্ণ

পাউলীর বর্জন নীতি ও তার ব্যাখ্যা

১৯২৫ সালে বিজ্ঞানী Wolfgang Pauli ১৯২৫ সালে বিজ্ঞানী Wolfgang Pauli পরমাণুতে বিভিন্ন শক্তিস্তরে ইলেকট্রনের অবস্থান সম্পর্কে চারটি কোয়ান্টাম সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে একটি নীতি প্রদান করেন, যা ‘পলির বর্জন নীতি’ নামে পরিচিত।

এতে বলা হয়েছে— ‘একটি পরমাণুতে যেকোনো দুটি ইলেকট্রনের জন্য চারটি কোয়ান্টাম সংখ্যার মান কখনো একই হতে পারে না। অর্থাৎ একটি পরমাণুতে অবস্থানরত যেকোনো দুটি ইলেকট্রনের মধ্যে কমপক্ষে একটি কোয়ান্টাম সংখ্যা অবশ্যই ভিন্ন হবে।’

উদাহরণ হিসেবে আমরা He-এর কথা চিন্তা করতে পারি। He-এর ক্ষেত্রে চারটি  কোয়ান্টাম সংখ্যার মান হবে নিম্নরূপ।

He(2)®1s2

১ম ইলেকট্রনের জন্য, n=1, l=0, m=o, s=+1/2

২য় ইলেকট্রনের জন্য  n=1, l=0, m=o, s= - 1/2

অর্থাৎ একই পরমাণুতে ২টি ইলেকট্রনের জন্য কক্ষপথের আকার (n), আকৃতি (l) এবং কৌণিক অবস্থান (m) একই হলেও ইলেকট্রন ঘূর্ণনের দিক বা স্পিন কোয়ান্টাম সংখ্যা (s) এর মান ভিন্ন হয়।

অর্থাৎ পলির বর্জন নীতি অনুসারে, ‘একটি পারমাণবিক অরবিটালে সর্বাধিক দুটি ইলেকট্রন থাকতে পারবে, যদি তাদের ঘূর্ণন বা স্পিন কোয়ান্টাম সংখ্যার মান ভিন্ন হয়।’পরমাণুতে বিভিন্ন শক্তিস্তরে ইলেকট্রনের অবস্থান সম্পর্কে চারটি কোয়ান্টাম সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে একটি নীতি প্রদান করেন, যা ‘পলির বর্জন নীতি’ নামে পরিচিত।

এতে বলা হয়েছে— ‘একটি পরমাণুতে যেকোনো দুটি ইলেকট্রনের জন্য চারটি কোয়ান্টাম সংখ্যার মান কখনো একই হতে পারে না। অর্থাৎ একটি পরমাণুতে অবস্থানরত যেকোনো দুটি ইলেকট্রনের মধ্যে কমপক্ষে একটি কোয়ান্টাম সংখ্যা অবশ্যই ভিন্ন হবে।’

উদাহরণ হিসেবে আমরা He-এর কথা চিন্তা করতে পারি। He-এর ক্ষেত্রে চারটি  কোয়ান্টাম সংখ্যার মান হবে নিম্নরূপ।

He(2)®1s2

১ম ইলেকট্রনের জন্য, n=1, l=0, m=o, s=+1/2

২য় ইলেকট্রনের জন্য  n=1, l=0, m=o, s= - 1/2

অর্থাৎ একই পরমাণুতে ২টি ইলেকট্রনের জন্য কক্ষপথের আকার (n), আকৃতি (l) এবং কৌণিক অবস্থান (m) একই হলেও ইলেকট্রন ঘূর্ণনের দিক বা স্পিন কোয়ান্টাম সংখ্যা (s) এর মান ভিন্ন হয়।

অর্থাৎ পলির বর্জন নীতি অনুসারে, ‘একটি পারমাণবিক অরবিটালে সর্বাধিক দুটি ইলেকট্রন থাকতে পারবে, যদি তাদের ঘূর্ণন বা স্পিন কোয়ান্টাম সংখ্যার মান ভিন্ন হয়।’১৯২৫ সালে বিজ্ঞানী Wolfgang Pauli পরমাণুতে বিভিন্ন শক্তিস্তরে ইলেকট্রনের অবস্থান সম্পর্কে চারটি কোয়ান্টাম সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে একটি নীতি প্রদান করেন, যা ‘পলির বর্জন নীতি’ নামে পরিচিত।

এতে বলা হয়েছে— ‘একটি পরমাণুতে যেকোনো দুটি ইলেকট্রনের জন্য চারটি কোয়ান্টাম সংখ্যার মান কখনো একই হতে পারে না। অর্থাৎ একটি পরমাণুতে অবস্থানরত যেকোনো দুটি ইলেকট্রনের মধ্যে কমপক্ষে একটি কোয়ান্টাম সংখ্যা অবশ্যই ভিন্ন হবে।’

উদাহরণ হিসেবে আমরা He-এর কথা চিন্তা করতে পারি। He-এর ক্ষেত্রে চারটি  কোয়ান্টাম সংখ্যার মান হবে নিম্নরূপ।

He(2)®1s2

১ম ইলেকট্রনের জন্য, n=1, l=0, m=o, s=+1/2

২য় ইলেকট্রনের জন্য  n=1, l=0, m=o, s= - 1/2

অর্থাৎ একই পরমাণুতে ২টি ইলেকট্রনের জন্য কক্ষপথের আকার (n), আকৃতি (l) এবং কৌণিক অবস্থান (m) একই হলেও ইলেকট্রন ঘূর্ণনের দিক বা স্পিন কোয়ান্টাম সংখ্যা (s) এর মান ভিন্ন হয়।

অর্থাৎ পলির বর্জন নীতি অনুসারে, ‘একটি পারমাণবিক অরবিটালে সর্বাধিক দুটি ইলেকট্রন থাকতে পারবে, যদি তাদের ঘূর্ণন বা স্পিন কোয়ান্টাম সংখ্যার মান ভিন্ন হয়।’