Loading..

প্রকাশনা

১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ০৯:৪০ পূর্বাহ্ণ

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও বৃত্তিমূলক বিশ্ববিদ্যালয়
img
Ripan kumar das

ট্রেড ইন্সট্রাক্টর


মুক্তচিন্তা
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও বৃত্তিমূলক বিশ্ববিদ্যালয়
প্রকৌশলী রিপন কুমার দাস

প্রকাশ : ২৩ আগস্ট ২০২০, ০০:০০
অনলাইন ডেস্ক

দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ

কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার প্রতি বিশেষ আগ্রহ ছিল বঙ্গবন্ধুর। ১৯৫৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী থাকাকালে দুটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। তার প্রচেষ্টায় সর্বপ্রথম পূর্ব পাকিস্তান পলিটেনিক ইনস্টিটিউট (বর্তমান ঢাকা পলিটেকনিক) প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৫৫ সালে প্রথম বছর ডিপ্লোমা ইন প্রকৌশল কোর্সে প্রথম ব্যাচ ভর্তি হয়। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণ, পরীক্ষা পরিচালনা ও সনদপত্র প্রদানের জন্য ১৯৫৪ সালে তদানিন্তন বাণিজ্য ও শিল্প বিভাগের ঠরফব জবংড়ষঁঃরড়হ ঘড়. ১৮৮-ওহফ. উধঃবফ ২৭-০১-৫৪. মোতাবেক ‘ইস্ট পাকিস্তান বোর্ড অব এক্সামিনেশন ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন’ নামে একটি বোর্ড স্থাপিত হয়। উদ্দেশ্য ছিল দেশের কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সংগঠন পরিচালন, তদারিক, নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নয়নের দায়িত্ব পালন, পরীক্ষা পরিচালনা, নিয়ন্ত্রণ ও বোর্ড কর্তৃক গৃহীত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ব্যক্তিবর্গকে ডিপ্লোমা/সাটির্ফিকেট প্রদান। যা পরবর্তী সময়ে ১৯৬৭ সালের ৭ মার্চ গেজেট নং-১৭৫ এল.এ. প্রকাশিত এবং ১নং সংসদীয় আইনের বলে ‘ইস্ট পাকিস্তান টেকনিক্যাল এডুকেশন বোর্ড’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়, যার বর্তমান নাম বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড।

বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা দর্শনের মূলে যদি আমরা দেখি, তাহলে দেখব ‘একটি বৈষম্যহীন শোষণহীন উন্নত রাষ্ট্রব্যবস্থা’ প্রবর্তনের জন্য আধুনিক বিজ্ঞানমনস্ক ও প্রগতিশীল উৎপাদনমুখী দেশপ্রেমিক জনসমষ্টি সৃষ্টিতে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষাকে যুক্তকরণের দিকনির্দেশনা। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরে প্রথমে মনোযোগী হয়েছিলেন এই যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের শিক্ষাকে পুনর্গঠনের। তিনি ঘোষণা করেছিলেন, ‘শিক্ষাই হবে মুক্তির হাতিয়ার’। এই মুক্তি হবে সংকীর্ণতা থেকে মুক্তি, এই মুক্তি হবে মানবতার মুক্তি, এই মুক্তি হবে দরিদ্র শোষিত জনগণের মুক্তি, এই মুক্তি হবে দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি। আর শিক্ষার মাধ্যমেই গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন তার আজন্মলালিত স্বপ্নের সোনার বাংলা।

বঙ্গবন্ধু কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়ে ‘কুদরত-ই-খুদা’ শিক্ষা কমিশন গঠন করেছিলেন। ১৯৭৫-পরবর্তী প্রেক্ষাপটে তা আর আলোর মুখ দেখেনি। স্বাধীনতার দীর্ঘ ৪৯ বছর পেরিয়ে গেলেও তারপর গঠিত কোনো শিক্ষা কমিশনই আলোর মুখ দেখেনি। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেই কারিগরি শিক্ষাকে প্রাধান্য দিয়ে জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ ও শিক্ষা আইন-২০১৬ প্রণয়ন করেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য তার কন্যা শেখ হাসিনার ভিশন-২০২১ এক সুদূরপ্রসারী কৌশলগত পরিকল্পনা। যার মূল দর্শন হচ্ছে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ ঘটিয়ে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের মানবসম্পদ, প্রাকৃতিক সম্পদ ও অন্যান্য সম্পদের দক্ষতা বাড়িয়ে দারিদ্র্যবিমোচন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা। এভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমে মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তর করা প্রায় শেষ পর্যায়ে এবং কিন্তু ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বিশ্বের কাতারে স্থান করে নিতে হলে অবশ্যই কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন করার প্রয়োজন রয়েছে। এছাড়া সদাশয় সরকার ২০৫০ সনের মধ্যে দেশের ৫০ ভাগ জনগণকে কারিগরি তথা বৃত্তিমূলক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছে । কিন্তু বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় ২০৫০ সনের মধ্যে কখনই কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিতের হার ১৪ ভাগ থেকে ৫০ ভাগে উন্নীত করা সম্ভব হবে না। নিম্ন মাধ্যমিক স্তর থেকে স্নাতকোত্তর স্তর পর্যন্ত ভোকেশনাল শিক্ষাক্রম চালু করা একান্ত প্রয়োজন। স্নাতক ও ¯স্নাতকোত্তর স্তরের বৃত্তিমূলক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার জন্য একটি বৃত্তিমূলক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা অত্যন্ত জরুরি। বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখেছিলেন এ দেশের মানুষের জন্য ‘একটি বৈষম্যহীন শোষণহীন উন্নত রাষ্ট্রব্যবস্থা’ তাই তার নামে অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বৃত্তিমূলক বিশ্ববিদ্যালয় (ইঝগঠট) নামে একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা প্রয়োজন।

বর্তমানে দেশে ৩ হাজার ১৬৯টি প্রতিষ্ঠানে ও দাখিল ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের ৩০১টি প্রতিষ্ঠানের ৩ লাখ ৫৩ হাজার ২৯৪ শিক্ষার্থী ও দাখিল ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের ৭ হাজার ২৬৫ শিক্ষার্থীসহ মোট ৩ লাখ ৬০ হাজার ৫৫৯ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। কিন্তু ওই শিক্ষার্থীদের ভোকেশনাল শিক্ষায় উচ্চশিক্ষার জন্য শুধুমাত্র সরকারি ৬৪টি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে এইচএসসি ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমে দুই শিফটে ২২ হাজার ৪০০টি আসন রয়েছে, যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই অপ্রতুল। তাই এসএসসি ভোকেশনাল ও দাখিল ভোকেশনাল পাস করার পর কিছু শিক্ষার্থী ডিপ্লোমা পর্যায়ে ভর্তি হলেও বেশির ভাগ শিক্ষার্থী কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা শিক্ষাক্রমে ভর্তি হয়ে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এছাড়া বর্তমানে এইচএসসি ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা শিক্ষাক্রমে ১ হাজার ৯১০টি প্রতিষ্ঠানে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৯৬ ছাত্র ও ৯১ হাজার ৯২ জন ছাত্রীসহ মোট ২ লাখ ৮৮ হাজার ৯৮৮ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এইচএসসি ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমে ৬৪টি প্রতিষ্ঠানে ১৬ হাজার ৮৫৬ জন ছাত্র ও ১ হাজার ৯৩০ জন ছাত্রীসহ মোট ১৮ হাজার ৭৮৬ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে এইচএসসি ভোকেশনাল ও এইচএসসি ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীরা পাস করার পর তাদের কারিগরি বা ভোকেশনাল শিক্ষায় ¯œাতক পর্যায়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করার কোনো ব্যবস্থাই নেই। ফলে শিক্ষার্থীরা কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও অনেক শিক্ষার্থী লেখাপড়া বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছে অথবা ¯œাতক ডিগ্রির আশায় পাসকোর্সে ভর্তি হয়ে লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছে, ফলে দেশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে এইচএসসি ভোকেশনাল ও এইচএসসি ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা শিক্ষাক্রমের ৩ লাখ ৭ হাজার ৭৭৪ জন শিক্ষার্থীর ভোকেশনাল শিক্ষায় উচ্চশিক্ষার কথায় মাথায় রেখে দেশে ইধপযবষড়ৎ ড়ভ ঠড়পধঃরড়হধষ (ই.ঠড়প) কোর্স চালু করা একান্ত প্রয়োজন। প্রস্তাবিত কোর্সটি হবে তিন বছর মেয়াদি এর প্রথমবর্ষ সফলভাবে পাস করার পর একজন শিক্ষার্থী উরঢ়ষড়সধ রহ ঠড়পধঃরড়হধষ (উ.ঠড়প) সনদপ্রাপ্ত হবেন। অনুরুপভাবে দ্বিতীয়বর্ষ সফলভাবে পাস করার পর একজন শিক্ষার্থী অফাধহপবফ উরঢ়ষড়সধ রহ ঠড়পধঃরড়হধষ (অউ.ঠড়প) সনদপ্রাপ্ত হবেন ও তৃতীয় বর্ষ সফলভাবে পাস করার পর একজন শিক্ষার্থী ইধপযবষড়ৎ ড়ভ ঠড়পধঃরড়হধষ (ই.ঠড়প) সনদপ্রাপ্ত হবেন।

বর্তমানে অত্র প্রতিষ্ঠানে শুধুমাত্র সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে কর্মরত এসএসসি বা সমমান পাসকৃত ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের সার্টিফিকেট ইন ভোকেশনাল এডুকেশন ও ডিপ্লোমা ইন ভোকেশনাল এডুকেশন শিক্ষাক্রমে প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে এবং সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে কর্মরত জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টরসহ ওপরের পদে কর্মরত শিক্ষকদের টেকনিক্যাল টিচার্চ ট্রেনিং কলেজে একাডেমিক প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে। কিন্তু এসএসসি ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের ৩ হাজার ১৬৯টি প্রতিষ্ঠানে ও দাখিল ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের ৩০১টি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারী ট্রেড শিক্ষকদের একাডেমিক ভোকেশনাল শিক্ষক প্রশিক্ষণের কোন ব্যবস্থা নেই। ফলে এসএসসি ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের ৩ লাখ ৫৩ হাজার ২৯৪ জন শিক্ষার্থী ও দাখিল ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের ৭ হাজার ২৬৫ জন শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এছাড়া মাধ্যমিক পর্যায়ের সাধারণ শিক্ষাক্রমে কর্মরত শিক্ষকদের জন্য সরকারি ও বেসরকারি এবং উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএড করার ব্যবস্থা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শতকরা ৯৫ ভাগ আসনই বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দ্বারা পূরণ হয়। পক্ষান্তরে বেসরকারি এমপিও ভোকেশনাল ট্রেড শিক্ষকদের ভোকেশনাল শিক্ষক প্রশিক্ষণবিষয়ক কোনো একাডেমিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাই নেই। তাই ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং/ডিপ্লোমা ইন এগ্রিকালচার/সমমান পাসকৃত এসএসসি ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমে কর্মরত এমপিওভুক্ত ট্রেড বিষয়ের শিক্ষকদের ডিপ্লোমা ডিগ্রির ক্রেডিট ও কর্মক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাচেলর অব ভোকেশনাল এডুকেশন (ই.াবফ) কোর্স চালু করা প্রয়োজন।

৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক, সাতটি টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট, ১৮টি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, ছয়টি ফিশারিজ লাইস্টক ফরেস্টি ইনস্টিটিউট ও ১ হাজার ১৮৩টি বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ডিপ্লোমা পর্যায়ে ২ লাখ ৬৪ হাজার ৮৪১ ছাত্র ও ৫৩ হাজার ২৮৬ জন ছাত্রীসহ মোট ৩ লাখ ১৮ হাজার ১২৭ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। শুধুমাত্র ডিপ্লোমা ইন প্রকৌশল শিক্ষাক্রমের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য একটি মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়, একটি টেক্সটাইল কলেজ রয়েছে। এছাড়া দুটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ স্থাপন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ওই প্রতিষ্ঠানগুলোয় সব মিলিয়ে মাত্র ২ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী কারিগরি শিক্ষায় উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তি হতে পারবে না। এছাড়া ডিপ্লোমা ইন প্রকৌশল ডিগ্রিধারীরা ইনস্টিটিউশন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) ক্যাম্পাসে বাক ইন্টারন্যাশনাল, ঢাকা ও ইংল্যান্ডের ডারবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ডিপ্লোমা ডিগ্রির ক্রেডিট ও কর্মক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা সমন্বয়ের মাধ্যমে সরাসরি দুই বছর মেয়াদি এমবিএ ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাচ্ছেন। যদিও একজন শিক্ষার্থীকে সেখানে কম বেশি ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা সম্ভাব্য খরচ বহন করতে হচ্ছে। তাই ডিপ্লোমা স্তরের শিক্ষার্থীদের ডিপ্লোমা ডিগ্রির ক্রেডিট ও কর্মক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা সমন্বয়ের মাধ্যমে উচ্চশিক্ষার জন্য মাস্টার্স অব ভোকেশনাল (গ.ঠড়প) কোর্স চালু করা প্রয়োজন এবং তা এ মুহূর্তেই।

লেখক : ট্রেড ইনস্ট্রাক্টর
ডোনাভান মাধ্যমিক বিদ্যালয়,
পটুয়াখালী
[email protected]

http://www.protidinersangbad.com/editorial/230008/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%95-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F


আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি