Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

২০ এপ্রিল, ২০২১ ০১:০৭ অপরাহ্ণ

চর্চাপদ, প্রাচীন যুগ

বাংলা সাহিত্য চর্যাপদ 

প্রাচীন যুগ 

✓ চর্যাপদের মােট কবিতা - ৫১ টি । 

মােট পদকর্তা- ২৪ জন । 

✓ উদ্ধারকৃত পদের সংখ্যা - সাড়ে ছেচল্লিশটি । 

✓( ২৪ , ২৫ , ৪৮.২৩ ) - এই চারটি পদ পাওয়া যায়নি । 

 ✓২৩ নং পদটি খন্ডিত আকারে পাওয়া গেছে । প্রথম ছয় লাইন পাওয়া গেছে । পরের চার লাইন পাওয়া যায় নাই । 

✓চর্যাপদ টীকা আকারে ব্যাখ্যা করেন- মুনিদত্ত । 

✓১৯৩৮ সালে ' ড , প্রবােধ চন্দ্র বাগচী আবিষ্কার করে- টিকা ।  ✓১১ নং পদটি টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা হয়নি । 

 ✓চর্যাপদের কথা প্রথম প্রকাশ করে- রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র " Sanskit Buddhist Literature in Nepal " গ্রন্থে ১৮৮২ সালে । 

✓ ড . সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় চর্যাপদের ভাষা নিয়ে তার " ' The Origin and Development of Bengali Larisguisge " - এন্থে আলােচনা করেন'- ১৯২৬ সালে । 

✓ চর্যাপদের ধর্ম নিয়ে আলােচনা করেন- ড . মুহম্মদ শহীদুল্লাহ - ১৯২৭ সালে । 

✓১৯৪৬ সালে , শশিভূষন দাসগুপ্ত চর্যাগীতির অন্তর্নিহিত তত্ত্বের ব্যাখ্যা প্রদান করেন । 

✓ চর্যাপদে মােট ৬ টি প্রবাদ বাক্য রয়েছে ৷ 

✓ চাপদের রচনাকাল- ৯৫০ সাল থেকে ১২০০ সাল পর্যন্ত।✓চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদ প্রকাশ করে - ড . প্রবােধচন্দ্র বাগচী - ১৯৩৮ সালে । 

✓ চর্যাপদ হল পালযুগের নিদর্শন । 

✓চর্যাপদে পূর্ব ভারতের মানুষের জীবনচিত্র প্রাধান্য পেয়েছে । 

 ✓কাহ্ন পা -১৩ টি পদ রচনা করে - ( সব থেকে বেশি পদ ) । 

✓ ভুসুকু পা - ৮ টিপদ ।

 ✓সরহপা- ৪ টি । 

✓২৪ নং মে পদটি পাওয়া যায় নি তা - কাহ্ন পার পদ ।  

✓২৫ নং যে পদটি পাওয়া যায়নি তা - তন্ত্রীপা । 

✓ ৪৮ নং যে পদটি পাওয়া যায়নি তা- কুকুরি পা ।  

✓২৩ নং যে পদটি খন্ডিত আকারে পাওয়া গেছে - ভুসুকু পা । 

✓ চৌদিস শব্দের অর্থ - চারদিক । 

✓লুইপার জন্মস্থান - উড়িষ্যায় । 

তিনি চর্যাপদের আদিকবি । 

✓ভুসুকু পার প্রকৃত নাম - শান্তিদেব । তিনি মহারাষ্ট্রের রাজপুত ছিলেন । 

✓ভুসুকপা নিজেকে বাঙ্গালী কবি বলে দাবি করছে । 

✓ আপনা মাংসে হরিনা বৈরী – হরিন নিজেই নিজের শত্রু । 

✓শবরীপা ভাগীরথী নদীর তীরে বাস করতেন । 

✓ভেনপা পেশায় একজন তাতী ছিলেন । 

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি