বড় শিব মন্দির, পুঠিয়া,রাজশাহী শহর থেকে ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিখ্যাত পুঠিয়া রাজবাড়ি দিকে এগোতে প্রথমেই পড়ে এই মন্দির।

বড় শিব মন্দির, পুঠিয়া
গোবিন্দ মন্দির পুঠিয়া রাজপরিবারের তত্ত্বাবধানে রাণী ভুবনময়ী দেবী কর্তৃক নির্মিত হয় ১৮২৩ খ্রিষ্টাব্দে। মন্দির নির্মাণকাজ শেষ হয় ১৮৩০ খ্রিষ্টাব্দে। ভুবনময়ী দেবীর নামানুসারে একে ভুবনেশ্বর মন্দিরও বলা হয়ে থাকে। বর্তমান যুগেও এই মন্দিরে নিয়মিত পুজো হয়।
অবস্থান[সম্পাদনা]
রাজশাহী শহর থেকে ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিখ্যাত পুঠিয়া রাজবাড়ি দিকে এগোতে প্রথমেই পড়ে এই মন্দির। মন্দিরটির ডানপাশে রথ মন্দির এবং পেছনে গোপাল চৌকি নামক সুবিশাল দিঘি রয়েছে।
অবকাঠামো[সম্পাদনা]
মন্দিরটি উঁচু মঞ্চে নির্মিত, বর্গাকার এ মন্দিরের প্রতি বাহু ১৯.৮১ মিটার দীর্ঘ, ভূমি থেকে উচ্চতা ৩৫.০৫ মিটার। মন্দিরের চারপাশে টানা বারান্দা ও মধ্যে একটি গর্ভগৃহ রয়েছে। পঞ্চরত্ন স্থাপত্য পরিকল্পনায় এ মন্দিরের চারকোণে চারটি ও কেন্দ্রে একটি করে মোট পাঁচটি চূড়া বা রত্ন আছে। চূড়াগুলোর চারপাশে সন্নিবেশিত আছে বিভিন্ন আকারের মৌচাকৃতির অসংখ্য ছোটো ছোটো চূড়া। পূর্ব, পশ্চিম ও দক্ষিণ দিকে একটি করে প্রবেশ পথ এবং প্রতিটি বারান্দায় ৫টি করে খিলান বা প্রবেশ পথ রয়েছে। পেছনের দিঘিতে নামার জন্য আলাদা একটি দ্বিমুখী সিঁড়ি রয়েছে। চুন সুড়কির মসলার সাহায্যে ইট দ্বারা নির্মিত এই মন্দিরের দেওয়ালে চুন-সুড়কির আস্তরণ বিদ্যমান। গর্ভগৃহে প্রবেশের জন্য রয়েছে চারপাশে চারটি প্রবেশপথ। সামনের প্রবেশপথের ওপর প্রভু শিবের ছবি ঝোলানো থাকে এবং মন্দির কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে এখানে প্রবেশ করা নিষিদ্ধ। মন্দিরের দেওয়ালের বাইরে পলেস্তারায় বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী খোদাই করা ছিলো, তবে বর্তমানে তাদের অধিকাংশই নষ্ট হয়ে গেছে।
চি

সাম্প্রতিক মন্তব্য


মোঃ মামুনুর রহমান
লাইক, পূর্ণ রেটিং সহ শুভকামনা রইলো এবং আমার কনটেন্ট গুলোতে পূর্ণ রেটিংসহ গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রদানের জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি। আমার শিক্ষক বাতায়ন আইডি ঃ mamunggghsc10

আব্দুল্লাহ আত তারিক
শুভ অপরাহ্ণ , আপনার বাতায়নের পথচলা সাফল্যমণ্ডিত হোক। আপনার শ্রমলব্ধ চমৎকার নির্মাণ দেখে অভিভূত হলাম। মৌলিকতা অনন্য বৈশিষ্ট্য আপনার । চেষ্টা অব্যাহত রাখুন, সফলতা আসবেই । আমার এই পাক্ষিক-এ নবম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য বইয়ের কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ""কপোতাক্ষ নদ"" কবিতার উপর নির্মিত কনটেন্ট দেখে আপনার মতামতের প্রত্যাশায় রইলাম।

মোঃ তারেকুন্নবী ICT4E জেলা অ্যাম্বাসেডর
লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার এ পাক্ষিকের আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

মোসাঃশারমিন আক্তার
লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভকামনা। আমার কনটেন্ট দেখার আমন্ত্রণ রইলো।

মোঃ সাইফুর রহমান
শ্রেণি উপযোগী ও মান সম্মত কনটেন্ট আপলোড করে বাতায়নকে সমৃদ্ধি করার জন্য ধন্যবাদ। লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভ কামনা রইল। এ পাক্ষিকে আমার আপলোডকৃত "ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল" শিরোনামে ৪৬তম কনটেন্ট ও ব্লগ দেখে লাইক ও রেটিংসহ আপনার মতামত দেওয়ার জন্য সবিনয় অনুরোধ করছি। স্যার আপনার সাফল্য কামনা করছি। ধন্যবাদ।

লুৎফর রহমান
আসসালামু অ্যালাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ। লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো। আমার এ পাক্ষিকে আপলোডকৃত ৫১ তম কনটেন্টটি দেখে লাইক,গঠন মূলক মতামত ও রেটিং প্রদানের জন্য বিনীত অনুরোধ করছি। কনটেন্ট লিংকঃ https://www.teachers.gov.bd/content/details/849237 Blog link: https://www.teachers.gov.bd/blog-details/589883
মতামত দিন