@ দরজা বন্ধ তবে জানালা খোলা.......

জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ নিয়ে এক দশক ধরে অনেক আলোচনা, পর্যালোচনা, আপত্তি, পরিবর্তন, সংশোধন ও সংযোজনের পর দেশে শিক্ষা আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে। আগে একাধিকবার খসড়া তৈরি করা হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি। কেন ও কী কারণে এত দীর্ঘ সময় লাগছে, তা সংশ্লিষ্টরাই বলতে পারবেন।
কিন্তু আশার কথা হলো এখন আবার একটা খসড়া তৈরি করা হয়েছে এবং তা অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। প্রস্তাবিত খসড়াটিতে বেশকিছু ভালো প্রস্তাবনার সঙ্গে এমন কিছু বিষয় রয়েছে, যেসব নিয়ে আরও গভীরভাবে চিন্তা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা প্রয়োজন। তা না হলে এ আইনের সুফল নিয়ে সংশয় থেকে যাবে। এরই মধ্যে দেশের প্রখ্যাত চিন্তাবিদ ও শিক্ষাবিদরা কিছু মতামত ও দুর্বলতার বিষয়ে অলোকপাত করেছেন এবং তাদের বক্তব্য কোনোভাবেই ফেলে দেওয়া যায় না। এ লেখায় এ রকম কিছু বিষয় নিয়ে মতামত তুলে ধরব।
কমিটি অনেক কিছু বিবেচনা করে জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমাদের শিক্ষা ও শিক্ষার্থীদের জন্য বেশকিছু ভালো সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা সময়ের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে গাইড বই নামক মেধা ধ্বংসকারী বই বন্ধের সিদ্ধান্ত, যা বাস্তবায়ন করতে পারলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবক উভয়ই খুশি হবেন। প্রস্তাবিত আইনের ১৬ ধারার ১ ও ২ উপধারায় এ ধরনের বই মুদ্রণ, বাঁধাই, প্রকাশ বা বাজারজাত করাকে নিষিদ্ধ ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। গাইড বই কেবল মেধা নষ্ট করে না, সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ওপর মাত্রাতিরিক্ত চাপও তৈরি করে। অনেক অভিভাবক আছেন যারা শিশুর ক্ষমতা বিবেচনা না করে এসব বই পড়তে বাধ্য করেন। তবে অতীতের মতো এবারও এর বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় রয়েছে। গাইড বই বন্ধের কথা বলা হলেও সহায়ক বই থাকার বিষয়টি কিছুটা হলেও চিন্তার কারণ হচ্ছে। আমাদের দেশে লেখক ও প্রকাশকের অভাব নেই, তাদের মানসিকতাও ব্যবসায়িক বলে কৌশলে সহায়ক বইয়ের মোড়কে যাতে গাইড বই প্রকাশ না করেন, সেটা নিশ্চিত করা জরুরি। মনে রাখা দরকার, লেখক ও প্রকাশকদের সঙ্গে অনেক শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরও ভালো সম্পর্ক থাকে। তাই ভালো হয় পাঠ্যবইয়ের মতো করে সহায়ক বইয়ের সুনির্দিষ্ট তালিকা তৈরি ও প্রকাশ করলে, যা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করতে পারবেন। একই সঙ্গে পত্রিকা বা অন্য কোনো মাধ্যমে অনুমোদিত সহায়ক বইয়ের বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ করা উচিত হবে। ২০১০ সালের শিক্ষানীতিতে শিক্ষার ১০নং উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের মুখস্থ বিদ্যার পরিবর্তে তাদের মেধা ও চিন্তার বিকাশের কথা বলা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল করতে হলে তাদের পাঠ্যবইনির্ভর করে যতটা পারা যায় সহায়ক বই থেকে দূরে রাখা উচিত।
তবে প্রস্তাবিত আইনের যে বিষয়টি অনেকের মতো আমাকেও হতবাক করেছে তা হলো কোচিং ব্যবসাকে বৈধতা দেওয়া। এ থেকে বোঝা যায়, আমাদের কোচিং ব্যবসায়ীরা কতটা শক্তিশালী ও সংগঠিত এবং তাদের প্রভাব-বলয় ভাঙা এত সহজ নয়। এতে বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্যিক কোচিং সেন্টারকে বৈধতা দিয়ে বলা হয়েছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট টিউশনের মাধ্যমে পাঠদানের উদ্দেশ্যে কোচিং সেন্টার পরিচালনা করা বা কোচিং সেন্টারে শিক্ষকতা করা এ আইনের অধীন নিষিদ্ধ হবে না। এক্ষেত্রে দুটি শর্ত আরোপ করা হয়েছে। এক. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলাকালীন সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত কোচিং সেন্টার পরিচালনা করা যাবে না। করা হলে ওই কোচিং সেন্টারের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করা যাবে। দুই. কোচিং সেন্টারে কোনো শিক্ষক তার নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থীকে পাঠদান করতে পারবেন না। করলে তা অসদাচরণ হিসাবে শাস্তিযোগ্য হবে। এ যেন সামনের চাকা পেছনে আর পেছনের চাকা সামনে নিয়ে আসা, যাতে মৌলিক কোনো পরিবর্তন হওয়ার সুযোগ কম।
এটা ঠিক, আমাদের দেশে শিক্ষকদের বেতন ও সুযোগ-সুবিধা যথেষ্ট নয়, বিশেষ করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে; যে কারণে শিক্ষকদের অন্যদিকে মন দিতে হয়। কিন্তু সবার বেলা এটা সত্য নয়, বরং অনেকের ক্ষেত্রে সেটা ব্যবসায়িক রূপ পেয়েছে। বিদ্যালয়ে পড়ানোর চেয়ে বাইরে পড়ানোর দিকে তাদের আগ্রহ অনেক বেশি এবং শিক্ষার্থীরাও সেভাবে অভ্যস্ত। বিশেষ করে কলেজগুলোয় এটা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। কলেজ সপ্তাহে ছয়দিন খোলা থাকলেও কজন শিক্ষক প্রতিদিন যান? এ চিত্র সরকারি-বেসরকারি কলেজে একই, কিছু ব্যতিক্রমী প্রতিষ্ঠান ছাড়া। কলেজে ভর্তি হওয়ার পরই শিক্ষার্থীদের প্রথম লক্ষ্য হয় ভালো কোচিং বা প্রাইভেট শিক্ষকের সন্ধান করা, ক্লাসে যাওয়ার বিষয়ে তাদের আগ্রহ ততটা থাকে না। এজন্য তাদের সরাসরি দায়ী করাও যায় না। কারণ নিয়মিত ক্লাস না হলে তাদের কী করার আছে। সেখানে কেবল যে পড়ানো হয় তা নয়, একই সঙ্গে সাজেশন ও হ্যান্ডনোটও দেওয়া হয়। ফলে শিক্ষার্থীরা পাঠ্যবই ঠিকভাবে না পড়ে ‘সাজেশন ও হ্যান্ডনোট’-নির্ভর হচ্ছে এবং এটা নতুন কিছু নয়।
বিদ্যালয় চলাকালীন শিক্ষকদের কোচিং না করানোর সিদ্ধান্তটি ভালো, তবে তা নির্ভর করছে সেটা কতটা প্রয়োগ করা যাবে তার ওপর। আবার শিক্ষক নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পড়াতে না পারলেও অন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পড়ানোর সুযোগ রাখা হয়েছে। এমনকি অভিভাবকদের লিখিত সম্মতিতে পিছিয়ে পড়া নিজ প্রতিষ্ঠানের পড়ানোর সুযোগও আছে। সব মিলে মনে হচ্ছে, দরজা বন্ধ করে জানালা খুলে রাখা হয়েছে। কোচিং বন্ধ না করে সেটাকে নতুন মাত্রা দেওয়ার এই যে প্রয়াস, তা কোনো সুফল বয়ে আনবে বলে মনে হয় না। এতদিন বিষয়টি এক রকম ছিল। এখন আইনগত ভিত্তি দিলে ফলাফল ভালো হওয়ার সম্ভাবনা কতটা, তা কি আমরা ভাবছি?
শিক্ষার্থীদের কোচিংনির্ভরতা এত ব্যাপক ও ভয়াবহ যে এর ওপর তাদের এক ধরনের মানসিক নির্ভরতা তৈরি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্যাপক অংশ ২য় বর্ষ থেকেই চাকরির কোচিং করা শুরু করে দেয়। পাঠ্যবই বা পত্রিকা অথবা সহায়ক বই পড়ার চেয়ে সেন্টারের দেওয়া নোট ও গাইড বই তাদের কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একদিকে সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করছি, অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের বুদ্ধিভিত্তিক চর্চার পরিবর্তে বুদ্ধি কেনার জন্য উৎসাহ দিচ্ছি। এ রকম বৈপরীত্য দিয়ে শিক্ষাক্ষেত্রে গুণগত পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে কি? অনেক শিক্ষার্থী পাঠ্যবই, সহায়ক বই, পত্রিকা পড়ার চেয়ে কোচিং সেন্টারের গাইড বই পড়তে বেশি আগ্রহী থাকে, যা আমাদের সৃজনশীল শিক্ষাব্যবস্থার জন্য অশনিসংকেত।
কোচিং সেন্টার নিয়ে এত নেতিবাচক ঘটনা ও অভিযোগ থাকার পরও কেন ও কাদের স্বার্থে কোচিং ব্যবসা টিকিয়ে রাখার মত দেওয়া হলো, তা আমার বোধগম্য হয়নি। আমাদের দেশে বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে কোচিং সেন্টারের যোগসাজশ গোপন কিছু নয় বরং তা প্রমাণিত। পাবলিক পরীক্ষা, ভর্তি পরীক্ষা থেকে শুরু করে চাকরির পরীক্ষা-সব ক্ষেত্রে তাদের দাপট এমন যে, অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরাও বাধ্য হন এমন অবৈধ ও অপরাধমূলক পন্থা অবলম্বন করতে। যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে অপরাধীদের আইনের আওতায় নেওয়া সম্ভব হয়েছে, তবে তা বাস্তব অবস্থার তুলনায় খুব বেশি নয়। কোচিং সেন্টারগুলো নিজেদের সাফল্য ধরে রাখতে যেভাবে নিত্যনতুন কৌশল ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের অবৈধ পন্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত করছে, তা মোটেও কাম্য নয়। আমাদের দেশে প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে অপরাধের যেসব সংঘবদ্ধ চক্র সক্রিয় আছে, তাদের সঙ্গে কোচিং সেন্টারের সম্পৃক্ততা রোধ করতে হলে এ ব্যবসার লাগাম টানা খুবই জরুরি। তাই আশা করি প্রস্তাবিত আইনে কোচিং সেন্টারের বিষয়টি নতুন করে ভেবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এ ব্যবসা বন্ধের সিদ্ধান্ত হলে কতিপয় কোচিং ব্যবসায়ী নাখোশ হলেও খুশি হবেন এ দেশের অসংখ্য অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। এখন মন্ত্রণালয়কে ঠিক করতে হবে তারা কাদের খুশি করবে।
copied from:
Abul Kashem

সাম্প্রতিক মন্তব্য


মোহাম্মদ শাহাদৎ হোসেন
লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এবং নিরাপদে থাকবেন। আবারও ধন্যবাদ।

মোঃ জাফর ইকবাল মন্ডল
লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভ কামনা নিরন্তর।আমার ০২.০৩.২০২১ইং তারিখে আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে লাইক ও রেটিং প্রদানের জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।

মোঃ মনিরুজ্জামান মিয়া
খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ স্যার। পূর্ণ রেটিং ও লাইকসহ শুভকামনা ও অভিনন্দন। আমার কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও রেটিং বিনীতভাবে আশা করছি।

মোঃ মেহেদুল ইসলাম
শিক্ষক বাতায়নের সকল শিক্ষক- শিক্ষিকা ও আইসিটি জেলা অ্যাম্বাসেডর স্যারদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা https://www.teachers.gov.bd/content/details/895452

SARA HAQUE
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

RAFEKUL ISLAM
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

PRANATI DHAR
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

NIRANJAN SAHA
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

নিবাস চন্দ্র দাস
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

নাসিমা খাতুন
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

Mukhter Hossain
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

মোঃ মোরশেদ আলম
মান সম্মত ও যুগপযোগি লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভ কামনা রইল।

Md.Mokaddas Ali
মান সম্মত ও যুগপযোগি লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভ কামনা রইল।

মিহির কুমার দাস
মান সম্মত ও যুগপযোগি লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভ কামনা রইল।

মোঃ মাহবুবুল হক ফারুকী
মান সম্মত ও যুগপযোগি লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভ কামনা রইল।

মাহমুদা আক্তার
মান সম্মত ও যুগপযোগি লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভ কামনা রইল।

মোঃ মাহবুবুল হক ফারুকী
মান সম্মত ও যুগপযোগি লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভ কামনা রইল।

শীতল কুমার সাহা
মান সম্মত ও যুগপযোগি লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভ কামনা রইল।

শরীফুল ইসলাম
মান সম্মত ও যুগপযোগি লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভ কামনা রইল।

SIddiqur Rahman
মান সম্মত ও যুগপযোগি লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভ কামনা রইল। আমার বাতায়ন পেইজে ঘুরে আসার জন্য আমন্ত্রন রইল।

মোঃ মামুন মিয়া
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

লিমা হক
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

KHURSHID UDDIN
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

মোঃ খাইরুল ইসলাম
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

JAWAD ABRAR
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

MD. JALAL UDDIN
খুবই সুন্দর ও শ্রেণি উপযোগী কনটেন্ট তৈরি করার জন্য পূর্ণ রেটিং সহ শুভকামনা রইল।

হাছনা হেনা
খুবই সুন্দর ও শ্রেণি উপযোগী কনটেন্ট তৈরি করার জন্য পূর্ণ রেটিং সহ শুভকামনা রইল।

HAQUE SHAHIDA
খুবই সুন্দর ও শ্রেণি উপযোগী কনটেন্ট তৈরি করার জন্য পূর্ণ রেটিং সহ শুভকামনা রইল।

মো. আজহারুল ইসলাম
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

রমজান আলী
চমৎকার, লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

আব্দুল মাজিদ
চমৎকার, আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। আমার আপলোডকৃত কনটেন্ট দেখে আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

মোঃ নূরল আলম
মান সম্মত সেই সাথে বাতায়নকে সমৃদ্ধি করায় লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভ কামনা রইল। আমার বাতায়ন পেইজ ঘুরে আসার আমন্ত্রন রইল।

মোঃ মেরাজুল ইসলাম
লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভকামনা রইল। আমার কনটেন্ট ও ব্লগ দেখার আমন্ত্রণ রইল।

মোঃ সাইফুর রহমান
লাইক ও পূর্ণ রেটিং সহ শুভকামনা রইল। আমার কনটেন্ট ও ব্লগ দেখার আমন্ত্রণ রইল।

লুৎফর রহমান
লাইক ও পূর্ণ রেটিংসহ আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো। আমার এ পাক্ষিকে আপলোডকৃত ৫৩ তম কনটেন্ট ও ব্লগ দেখে লাইক,গঠন মূলক মতামত ও রেটিং প্রদানের জন্য বিনীত অনুরোধ করছি। কনটেন্ট লিংকঃ https://www.teachers.gov.bd/content/details/880562

অরবিন্দ বিশ্বাস
ইংরেজী বর্ষ-২০২১ শুভেচ্ছো জানিয়ে পূর্ণ রেটিং সহ শুভকামনা রইল আপনার প্রতি। সে জন্য আপনাকে একটু সহযোগিতা করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। সেই সাথে কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি। আমার ২৮/০২ /২০২১ তারিখের ৩৭তম কনটেন্ট বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা দশম শ্রেনির নবম অধ্যায় ‘নীল বিদ্রোহ” কনটেন্ট দেখে রেটিং সহ মতামত প্রদানের জন্য বিনীত অনুরোধ করছি। সৃষ্টিকর্তা আপনার মঙ্গল করুন। কনটেন্ট লিঙ্কঃhttps://www.teachers.gov.bd/content/details/892986
মতামত দিন