সহকারী শিক্ষক
০৫ জুলাই, ২০২১ ০২:৫৭ অপরাহ্ণ
কচু শাকের উপকারিতা
♦️কচু শাক এর পুষ্টিগুণ ♦️
?রক্তশূণ্যতা ঃকচুশাকে আয়রন থাকে, তাই রক্তশূন্যতায় ভোগা রোগীদের জন্য কচু শাক খাওয়া এক রকম আবশ্যক।
?হিমোগ্লোবিন ঃকচুশাকের আয়রন ও ফলেট রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে হিমোগ্লোবিন বাড়াতে কচু শাক অনেক উপকারী একটি খাবার।
?কোষ্ঠকাঠিন্য ঃকচুশাকে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় কচু শাক অনেক উপকারী। ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকায় কচু শাক খাবার হজমে সাহায্য করে।
?ভিটামিন-এ ঃ কচুশাকে ভিটামিন এ থাকে যা রাতকানা, ছানি পড়া ইত্যাদি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ সহ দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে দেয়।
?ভিটামিন - সি ঃ কচু শাকে আাছে ভিটামিন সি যা বিভিন্ন ধরনের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।
?হাড়ের গঠনে ঃ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম,ফসফরাস। যা দাঁত ও হাড়ের গঠনে ও ক্ষয়রোধে সাহায্য করে। তাই বাচ্চাদের ছোট থেকেই কচু শাক খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হবে।
?গর্ভবস্থায় ঃকচু শাক গর্ভবতী মা ও শিশুদের জন্য অনেক উপকারী। গর্ভবতী মহিলাদের ভিটামিন ও আয়রনের চাহিদা পূরণের জন্য কচু শাক অনেক উপকারী ।
?ক্যান্সার ঃনিয়মিত কচু শাক খেলে কোলন ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যান্সার এর ঝুঁকি কমে।
এতে রয়েছে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম যা হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
⛔সতর্কতা ঃ কচুশাক খেলে অনেক সময় গলা চুলকায় কারণ এতে অক্সালেট নামক একটি উপাদান থাকে।তাই কচু শাক রান্নার সময় সিরকা /লেবুর রস/তেতুঁল দিতে হয়। যাদের এলার্জির সমস্যা আছে তাদের কচু শাক না খাওয়াই ভালো।