সহকারী অধ্যাপক
১৯ ডিসেম্বর, ২০২১ ০২:৪৯ অপরাহ্ণ
মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, নাকি মানসম্পন্ন শিক্ষার্থী?
মানসম্পন্ন
শিক্ষা
প্রতিষ্ঠান,
নাকি
মানসম্পন্ন
শিক্ষার্থী?
"""""""""""""""""""""""""""""""""""""
বাছাই করা মেধাবী
শিক্ষার্থীদের ভর্তি
নিয়ে ভালো ফলাফলে
কোন কৃতিত্ব নেই।
দুর্বল শিক্ষার্থীদের মেধাবী
বানিয়ে ভালো ফলাফল
করাই কৃতিত্বের কাজ।
দেশের গ্রামে-গঞ্জের
বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক ও
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অসচেতন, অসহায়, দুর্বল,
কম মেধাবীসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের নিয়ে শিক্ষকগণ কি যে অমানুষিক কষ্ট, যুদ্ধ ও
ত্যাগ স্বীকার করে
থাকেন তা একমাত্র আমরাই ভুক্তভোগী।
লটারির মাধ্যমে ভর্তি
প্রক্রিয়া সরকারের যুগান্তকারী সিদ্ধান্তকে আমি সাধুবাদ জানাই।
এতে অন্ততঃ ৪টি
সুফল মিলবে-
১. কোমলমতি শিশুদের নিয়ে অভিভাবকদের অসুস্থ
প্রতিযোগিতা দূর
হবে।
২. কোচিং বাণিজ্য দূর হবে।
৩. মেধার সংমিশ্রণ ঘটবে।
৪. নামিদামি প্রতিষ্ঠানের তকমা পরিবর্তন হবে।
লটারি প্রক্রিয়ার বছর
যেতে না যেতে
দেশের নামিদামি খ্যাতিমান প্রতিষ্ঠানগুলোর নাকি
নাম ডোবাচ্ছে লটারিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরা।
কমপক্ষে এভাবে
৫বছর চলুক তারপর
নামিদামি, খ্যাতিমান, মানসম্পন্ন শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের দম্ভ
চূর্ণ হবে, খ্যাতিমান সম্পন্ন শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের সংজ্ঞা
পরিবর্তন হবে।
এখন শুধু দেখার
পালা কতদিন এ
পদ্ধতি চালু থাকে।
বিঃদ্রঃ কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা কাউকে কটাক্ষ
ও হেয় করার
জন্য নয়, উল্লেখিত পেপার কাটিং এবং
যে তীব্র যন্ত্রণায় আমরা ভুগি তার
উপলব্ধিতে আমার
এই লেখা।
শাহাদাৎ
স্যারের টাইম
লাইন থেকে।
১৯ ডিসেম্বর,২০২১।