Loading..

প্রেজেন্টেশন

০৭ ডিসেম্বর, ২০২২ ১২:৩৮ পূর্বাহ্ণ

মেমোরি ও স্টোরেজ ডিভাইস

মেমোরি ও স্টোরেজ ডিভাইস

এটি নির্দিষ্ট পাঠ শিরোনামের উপর একটি সাধারণ প্রেজেন্টেশন যা ক্লাসে উপস্থাপনের সময় আপনি অনুসরণ করতে পারেন।তবে মূল লেকচার আপনার প্রস্তুতির উপরই নির্ভর করবে। আপনি ক্লাসের প্রয়োজনে উপযুক্ত লেকচার প্রদান করবেন। শুধুমাত্র ধারাবাহিকতা, সময় ও প্রয়োজন উপলব্ধি করে এগিয়ে যেতে হবে আপনাকে। আপনার জন্য শুভ কামনা।


মেমোরি

মেমোরি শব্দের অর্থ হলো স্মৃতি শক্তি। অর্থাৎ যে শক্তির দ্বারা কোন ডিভাইসে তথ্য ধরে রাখা যায় তাকে মেমোরি বলে। কম্পিউটারের এই স্মৃতি শক্তি হলো এমন একটি ডিভাইস যার ভিতরে বিভিন্ন তথ্য ধরে রাখা যায় এবং প্রয়োজনী মুহূর্তে সেখান থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আবার ব্যবহার করা যায়।

এটা দুই প্রকারঃ

    প্রধান মেমোরি (Main Memory)।
    সহায়ক মেমোরি (Auxiliary Memory)।

প্রধান মেমোরি
কম্পিউটারের প্রধান মেমোরিকে হার্ডডিস্ক বা রোম বলে যা কার্যের উপর ভিত্তি করে কাজ করে। এই মেমোরিতে তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণ করা যায় এবং পাঠও করা যায়। বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হলে এই মেমোরি হতে তথ্য-উপাত্ত মুছে যায়। এই ধরনের মেমোরিকে Random Access Memory বা র‌্যাম বলা হয়। কম্পিউটারের আরেকটি মেমোরি আছে তার নাম Read Only Memory বা রম। এই মেমোরি হতে শুধু মাত্র তথ্য-উপাত্ত পড়া যায় কিন্তু কিছু লিখা যায় না। বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হলেও এ মেমোরি হতে তথ্য- উপাত্ত মুছে যায় না।

কম্পিউটারের প্রধান মেমোরিকে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায় যথা-

    RAM (Random Access Memory)
    ROM (Read Only Memory)

সহায়ক মেমোরি
যে মেমোরির সাথে মাইক্রো প্রসেসরের সরাসরি কানেকশন থাকে না, নির্দিষ্ট কন্ট্রোলের মাধ্যমে সংযোগ রক্ষা করে থাকে তাকে সহায়ক বা অভ্যান্তরীণ মেমোরি বলা হয়। ব্যবহারকারী এটি থেকে ভবিষ্যতের প্রয়োজনীয় উপাত্ত বা প্রোগ্রামকে স্থায়ীভাবে সঞ্চয় করতে পারে বলে একে সহায়ক মেমোরি বলা হয়। সাধারণতঃ চৌম্বক টেপ, চৌম্বক ডিস্ক, অপটিক্যাল ডিস্ক, পোর্টেবল ডিস্ক, প্রেনড্রাইভ ইত্যাদি হলো সহায়ক মেমোরি বা Auxiliary Memory।