Loading..

ICT4E জেলা শিক্ষক অ্যাম্বাসেডরশীপ প্রোগ্রাম

সকল অ্যাম্বাসেডর
img

ICT4E জেলা শিক্ষক অ্যাম্বাসেডরশীপ প্রোগ্রাম

  • শিক্ষাক্ষেত্রে আইসিটির বহুমাত্রিক ব্যবহার নিশ্চিত করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের এটুআই প্রোগ্রামের আওতায় শিক্ষাক্ষেত্রে বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। শিক্ষায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার, গুণগত শিক্ষা বাস্তবায়ন ও শিক্ষায় উদ্ভাবনী সংস্কৃতির বিকাশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং এটুআই এর যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত হচ্ছে ICT4E জেলা শিক্ষক অ্যাম্বাসেডরশিপ প্রোগ্রাম। আমাদের লক্ষ্য আইসিটির বহুমাত্রিক ব্যবহারে প্রতি উপজেলায় কমপক্ষে ১০ জন করে দক্ষ শিক্ষকদের ICT4E জেলা শিক্ষক অ্যাম্বাসেডর হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা যারা নিজ জেলা ও উপজেলায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন ও গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করণে শিক্ষাক্ষেত্রে চলমান আইসিটির বিভিন্ন কার্যক্রমে প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করবেন।
img

ICT4E জেলা শিক্ষক অ্যাম্বাসেডর নির্বাচনের ক্ষেত্রে কিছু মানদণ্ড

১। ICT4E অ্যাম্বাসেডরশিপ আবেদনের ক্ষেত্রে আপনার শিক্ষক বাতায়ন ব্যবহারের অভিজ্ঞতা কমপক্ষে ৬ মাস হতে হবে।
২। শিক্ষক বাতায়নের একজন সক্রিয় শিক্ষক হতে হবে। সক্রিয় শিক্ষকের মানদণ্ডসমূহ:
• প্রতি মাসে শিক্ষক বাতায়নে অনলাইন এক্টিভিটি সময় ন্যূনতম ৪ ঘণ্টা হতে হবে।
• শিক্ষক বাতায়নে "অ্যাম্বাসেডরশিপ" আবেদনের তারিখ হতে পূর্ববর্তী ৩ মাসের মধ্যে নূন্যতম ৫ টি মানসম্মত পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন, ৫ টি মানসম্মত ভিডিও কনটেন্ট , ১০ টি মানসম্মত ব্লগ এবং ৮ টি মানসম্মত পাঠসংশ্লিষ্ট চিত্র/ছবি আপলোড করতে হবে।
৩। শিক্ষক বাতায়ন কর্তৃক মনোনীত সেরা কনটেন্ট নির্মাতা/সেরা অনলাইন পারফর্মার/সেরা উদ্ভাবক/সেরা নেতৃত্ব অগ্রাধিকার পাবেন।
৪। জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২২ এর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক।
৫। মাস্টার ট্রেইনার অফ আইসিটি ইন এডুকেশন।
৬। মাইক্রোসফট ইনোভেটিভ এডুকেটর।
৭ । পিটিআই তে অনুষ্ঠিত আইসিটি ইন এডুকেশন বিষয়ক প্রশিক্ষণ সফলভাবে সম্পণ্ণকরণ (প্রাথমিক শিক্ষক)।

বিশেষ নির্দেশনা সমূহঃ
১| কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী একটি প্রতিষ্ঠান থেকে একজনের বেশি ICT4E জেলা অ্যাম্বাসেডর শিক্ষক মনোনয়ন দেয়ার সুযোগ নেই।
• প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষকগণ এর জন্য উপরিউক্ত মানদণ্ডটি হতে ১,২,৪, এবং ৭ নম্বর মানদণ্ড পূরণ আবশ্যক।
২। ICT4E জেলা শিক্ষক অ্যাম্বাসেডরশিপ প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সুপারিশ দাপ্তরিক পত্রের স্ক্যান কপি (মানদণ্ড ৪ এবং ৮ এর সনদসহ) শিক্ষক বাতায়ন ওয়েব সাইট এর অ্যাম্বাসেডরশিপ আবেদন ফর্ম পেজ হতে যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
• মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক, মাদ্রাসা, কারিগরি পর্যায়ের শিক্ষকগণ এর জন্য উপরিউক্ত মানদণ্ডটি হতে ১,২ এবং ৪ নম্বর মানদণ্ড পূরণ আবশ্যক।
ICT4E জেলা শিক্ষক অ্যাম্বাসেডরশিপ প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য জেলা শিক্ষা অফিসের সুপারিশ দাপ্তরিক পত্রের স্ক্যান কপি (মানদণ্ড ৪ এর সনদসহ) শিক্ষক বাতায়ন ওয়েব সাইট এর অ্যাম্বাসেডরশিপ আবেদন ফর্ম পেজ হতে যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
৩। সুপারিশপত্রে অবশ্যই একজন শিক্ষক যে সকল বিষয়ে দক্ষ, সেগুলো সম্পূর্ণরুপে উল্লেখ থাকতে হবে।
৪। আপলোডকৃত ফাইল অবশ্যই ১ মেগাবাইটের বেশি হতে পারবে না। আপলোডকৃত পিডিএফ ফাইলে যা থাকতে হবেঃ
• জেলা প্রাথমিক শিক্ষা বা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা কতৃক প্রাদানকৃত দাপ্তরিক সুপারিশ পত্র
• উল্লেখযোগ্য পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন সর্ম্পকিত সনদসমূহ(সর্বোচ্চ ৩টি)।
• জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখার ২০২২ এর প্রশিক্ষণ ও বিটিটি কোর্স সম্পন্নকারী শিক্ষকগণ অগ্রাধিকার প্রাপ্য।
ক্রমিক প্রধান ক্ষেত্র লক্ষ্য কার্যক্রম (বিস্তারিত)
এসডিজি-৪ (গুণগত শিক্ষা): অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা, সমতাভিত্তিক গুণগত শিক্ষা, জীবনব্যাপী শিক্ষা ১। প্রাসঙ্গিক, কার্যকর ও ফলপ্রসু শিক্ষা নিশ্চিত করা।
২। মানসম্মত কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা অর্জন ।
৩। উদ্যোক্তা তৈরিতে কারিগরি এবং বৃত্তিমূলক দক্ষতা অর্জন (আইসিটি দক্ষতা)
৪। ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা ।
৫। শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিক চেতনার উন্নয়ন ও বৈশ্বিক নাগরিক তৈরিকরণে জ্ঞান ও দক্ষতা প্রদান করা
১। শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক আধুনিক পাঠদান পদ্ধতি
২। সল্পমূল্যের শিক্ষা উপকরণ ব্যবহার ও সরবরাহ
৩। ধারাবাহিক ও সামষ্টিক মূল্যায়ন বাস্তবায়নে শিক্ষার্থীদের নিয়ে সক্রিয় অংশগ্রহণ।
৪। শিখনকে অধিকতর ফলপ্রসূ করতে ব্লুমস ট্যাক্সোনমির প্রয়োগ।
৫। ছাত্র-ছাত্রীদের মনকে আরও সৃজনশীল করে তুলতে তাদের শিল্পকলা এবং সংশ্লিষ্ট পাঠ অনুশীলন নিশ্চিত করা।
৬। শিক্ষার্থীদের পাঠসংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ নতুন ভাবে ও ভিন্ন উপায়ে চিন্তা করতে দেয়া।
৭। নিঃশর্ত ভালবাসা,দয়া, সততা, কঠোর পরিশ্রম, অন্যের প্রতি শ্রদ্ধা, সহযোগিতা, সমবেদনা এবং ক্ষমা এই বিশেষ গুনাবলি নিজের মাঝে আত্তীকরণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নীতি নৈতিকতার উন্নয়নে সহায়তা করবে।
৮। শিক্ষার্থীদের জন্য চাহিদাভিত্তিক বিষয় নির্বাচনে সহায়তা করা।
৯। স্থানীয় উদ্যোক্তা, শিল্প- কারখানা (মোটর সাইকেল সার্ভিসিং, টেইলরিং, বুটিক, পার্লার, মোবাইল সার্ভিসিং, ড্রাইভিং, এগ্রো ও ফুড বিজনেস) ইত্যাদি ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সাথে পরিচয় ও যোগসুত্র স্থাপন করিয়ে দেয়া।
১০। শিক্ষার্থীদের আইসিটি ভীতি কাটিয়ে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করা।
১১। শিক্ষার্থীদের হাতে কলমে কম্পিউটার ল্যাবে এমএস অফিস, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ইউটিউবার ও প্রোগ্রামিংসহ যুগের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা অর্জনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
১২। সম্ভাব্য ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের চিহ্নিত করা ও তাদের মূলধারার শিক্ষায় ফিরিয়ে আনতে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে সাথে নিয়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ।
১৩। ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের আগ্রহের ভিত্তিতে কর্মক্ষেত্রে প্রেরণ।
১৪। প্রতিষ্ঠান ও উপজেলা ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা আয়োজন করা।
১৫। মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ইতিহাসের উপর প্রামান্য চিত্র প্রদর্শনী আয়োজন।
১৬। শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে বিশেষ দিনে বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে তাৎপর্যমণ্ডিত করে এমন কিছু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনে সহায়তা করা।
আইসিটি ইন এডুকেশন ১। শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি
২। শ্রেণী কার্যক্রমে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার
৩। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম নিশ্চিতকরণ
৪। শিক্ষাক্রমের আলোকে দক্ষ, কর্মমূখী ও আত্মনির্ভরশীল সমাজ প্রতিষ্ঠায় গুণগত ভূমিকা পালন
৫। প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের স্বার্থে প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের নিয়ে অ্যালামনাই গঠন
৬। শিক্ষার্থীদের নিয়মিত মনিটরিংয়ের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন
৮। শিক্ষায় উদ্ভাবনী সংস্কৃতির বিকাশ
১। ইন হাউজ প্রশিক্ষণ প্রদান (শিক্ষক বাতায়ন, মুক্তপাঠ, কিশোর বাতায়ন, ডিএমএস এবং অন্যান্য শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্মসমূহের ব্যবহার নিশ্চিত করা)।
২। ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সকল উপজেলার শতভাগ শিক্ষককে শিক্ষক বাতায়নে নিয়ে আসা ও বাতায়ন ব্যবহারে দক্ষ ও সক্রিয় করা।
৩। তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে উপভোগ্য শিখন-শেখানো কার্যক্রম পরিচালনা করা।
৪। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ডিজিটাল ও আকর্ষণীয় ক্লাসরুম নিশ্চিতকরণে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা নেয়া।
৫। শহরের বা গ্রামের দক্ষ শিক্ষক দ্বারা ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করে শিক্ষক বাতায়নে শেয়ার করা।
৬। নিজ প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ সংখ্যক মাল্টিমিডিয়া ক্লাস নিশ্চিত করা।
৭। নিজ উপজেলার অন্যান্য প্রতিষ্ঠানেও মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম বাস্তবায়নে সহযোগিতা করা।
৮। শিক্ষাক্রম নির্দেশনা অনুয়ায়ী পাঠদান।
৯। শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষককে নিয়ে কর্মশালা আয়োজন।
১০। পাঠদান ও পাঠ্যবই এর উপর বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান।
১১। প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের ডাটাবেজ তৈরি করা।
১২। কর্তৃপক্ষ পক্ষ কর্তৃক মনোনীত শিক্ষকগণ এলাকা অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের মনিটরিং এর জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
১৩। নিত্য নতুন উদ্ভাবনের গল্প শিক্ষক বাতায়নে আপলোড করা।
২। উদ্ভাবনী সংস্কৃতি বিকাশে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে কর্মশালা আয়োজন করা।
৩। টু বি সলিউশন ধারণার বাস্তবায়ন করা।
সহশিক্ষা কার্যক্রম ১। শিক্ষার্থীদের মাঝে জ্ঞান অনুসন্ধিৎসা বৃদ্ধি
২। ভাষা জ্ঞান ও গণিত জ্ঞান এর উপর শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণ (ইন-হাউজ) আয়োজন
৩। গণিত ক্লাব প্রতিষ্ঠা
৪। আইসিটি ও বিজ্ঞান ল্যাব এবং বাংলা বানান ক্লাব ও ইংরেজি ভাষা শিক্ষা ক্লাব প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর
৫। নিয়মিত ভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য কাউন্সেলিং এর ব্যবস্থা করা
৬। মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ইতিহাস
৭। বিজ্ঞান শিক্ষার প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বৃদ্ধিকরণ
৮। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি ও পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা
১। শিক্ষার্থীদের নিয়ে বই পড়ার প্রতিযোগিতা আয়োজন ও বিজয়ী শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করা।
২। শিখন-শেখানো কার্যক্রমকে ফলপ্রসু পেশাগত উন্নয়নে দক্ষ প্রশিক্ষক দ্বারা ইংরেজি ও বাংলা ভাষা এবং ব্যাকরণের শুদ্ধ ব্যবহার ও প্রয়োগে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ।
৩। গনিতকে অধিকতর বোধগম্য ও আধুনিক বিধি প্রয়োগ করতে প্রতিষ্ঠানের গনিতের শিক্ষকদের নিয়ে ইন-হাউজ প্রশিক্ষণ আয়োজন করা।
৪। শিক্ষার্থীদের গনিত ভীতি দূর করতে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ।
৫। শিক্ষার্থীদের গনিত বিষয়ের গড় ফলাফল উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ।
৬। গণিত অলিম্পিয়াডের ব্যবস্থা করা।
৭। আইসিটি ল্যাব চালুকরণ ও কার্যকর করা।
৮। বিজ্ঞান ল্যাব চালুকরণ ও কার্যকর করা।
৯। বাংলা বানান ক্লাব প্রতিষ্ঠা ও সক্রিয় রাখতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ।
১০। ইংরেজি ভাষা শিক্ষা ক্লাব প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর করা।
১১। রুটিন মাফিক স্কুল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মনোনীত শিক্ষক ও শিক্ষিকা দ্বারা কাউন্সেলিং করা ও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ।
১২। মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ইতিহাসকে সমুন্নত রেখে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষার্থীদের নিয়ে অ্যাকটিভিটি বেজড অনুষ্ঠান আয়োজন করা।
১৩। ইতিহাস ও মহান মুক্তিযুদ্ধের উপর কুইজ ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করা।
১৪। বিজ্ঞান মেলা আয়োজন করা।
১৫। শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজ্ঞানের ছোট ছোট প্রজেক্ট তৈরি করা যেতে পারে।
১৬। গ্রিন স্কুল, ক্লিন স্কুল কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়ন করা।
১৭। শ্রেণীকক্ষ শিক্ষার্থীদের শিখন- শেখানো কার্যক্রমের জন্য উপযোগী করা।
১৮। ছেলে ও মেয়েদের জন্য পর্যাপ্ত ও সাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশন ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে সাথে নিয়ে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ।

নির্দেশনাঃ

    ১| কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী একটি প্রতিষ্ঠান থেকে একজনের বেশি ICT4E জেলা অ্যাম্বাসেডর শিক্ষক মনোনয়ন দেয়ার সুযোগ নেই।
    • প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষকগণ এর জন্য উপরিউক্ত মানদণ্ডটি হতে ১,২,৪, এবং ৭ নম্বর মানদণ্ড পূরণ আবশ্যক।
    ২। ICT4E জেলা শিক্ষক অ্যাম্বাসেডরশিপ প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সুপারিশ দাপ্তরিক পত্রের স্ক্যান কপি (মানদণ্ড ৪ এবং ৭এর সনদসহ) শিক্ষক বাতায়ন ওয়েব সাইট এর অ্যাম্বাসেডরশিপ আবেদন ফর্ম পেজ হতে যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
    • মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক, মাদ্রাসা, কারিগরি পর্যায়ের শিক্ষকগণ এর জন্য উপরিউক্ত মানদণ্ডটি হতে ১,২ এবং ৪ নম্বর মানদণ্ড পূরণ আবশ্যক।
    ICT4E জেলা শিক্ষক অ্যাম্বাসেডরশিপ প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য জেলা শিক্ষা অফিসের সুপারিশ দাপ্তরিক পত্রের স্ক্যান কপি (মানদণ্ড ৪ এর সনদসহ) শিক্ষক বাতায়ন ওয়েব সাইট এর অ্যাম্বাসেডরশিপ আবেদন ফর্ম পেজ হতে যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
    ৩। সুপারিশপত্রে অবশ্যই একজন শিক্ষক যে সকল বিষয়ে দক্ষ, সেগুলো সম্পূর্ণরুপে উল্লেখ থাকতে হবে।
    ৪। আপলোডকৃত ফাইল অবশ্যই ১ মেগাবাইটের বেশি হতে পারবে না। আপলোডকৃত পিডিএফ ফাইলে যা থাকতে হবেঃ
    ● জেলা প্রাথমিক শিক্ষা বা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা কতৃক প্রাদানকৃত দাপ্তরিক সুপারিশ পত্র
    ● উল্লেখযোগ্য পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন সর্ম্পকিত সনদসমূহ(সর্বোচ্চ ৩টি)।
জেলা অ্যাম্বাসেডর শিক্ষকবৃন্দ