Loading..

ব্লগ

রিসেট

০৮ মে, ২০২৪ ০৮:৪৯ অপরাহ্ণ

লহ প্রণাম, হে কবিগুরু।

বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের উৎকর্ষের নায়ক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । বাঙালীর আত্মিক মুক্তি ও সার্বিক স্বনির্ভরতার প্রতীক তিনি। সংকটে,প্রতিরোধে ও অভিযাত্রায় প্রেরণাও তিনি। বরেণ্য এই কবির আজ ১৬৩ তম জন্ম বার্ষিকী। একজন রবীন্দ্রনাথ একা হাতে বাংলা সাহিত্যকে যা দিয়ে গেছেন-তা অনেক কাল, অনেক যুগ পরেও অনেকের পক্ষে সম্ভব হবে বলে মনে হয়না। তিনি ছিলেন একাধারে বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়। রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাটক, ১৩টি উপন্যাসও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন তাঁর জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তাঁর সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও প্রায় ২ হাজার গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত।এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন।রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি প্রথম অ-ইউরোপীয় এবং প্রথম এশীয় হিসেবে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হন।

শুভ রবীন্দ্র জয়ন্তীতে কবিগুরুর স্মৃতির উদ্দেশ্যে বিনম্র শ্রদ্ধা ।।


(কৃতজ্ঞতা : উইকিপিডিয়া, অনলাইন মিডিয়া।)

আরো দেখুন