Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

০৫ আগস্ট, ২০২১ ০৫:১৮ পূর্বাহ্ণ

মিড মিলের কার্যক্রম

মিড মিল উংসব

তামিলনাড়ুই প্রথম শিশুদের জন্য দুপুরের খাবার ব্যবস্থা শুরু করে। ক্ষুধার্ত শিশু বা অসুস্থ শিশু, কেউই সঠিকভাবে পড়াশোনা করতে পারে না। এই প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে ১৯৬২-৬৩ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলিতে মিড-ডে মিল (এমডিএম) প্রকল্প চালু করা হয়। মিড-ডে মিলের খাবার তিনটি বিষয়ের উন্নতি করে: ১) স্কুলে উপস্থিতি ২) স্কুলছুটের সংখ্যা কমানো ৩) শিশুদের পুষ্টির উপর একটি উপকারী প্রভাব।      

এই প্রকল্পের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার বিনামূল্যে খাদ্যশস্য সরবরাহ করে। গ্রামাঞ্চলে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য, পঞ্চায়েত ও নগরপালিকা খাবার তৈরি করার জন্য রান্নার প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো গড়ে তুলবে। এই উদ্দেশ্যে এনজিও, মহিলা দল এবং পিতা-মাতা-শিক্ষক কাউন্সিলগুলি ব্যবহার করা যেতে পারে। খাবার তৈরি, তত্ত্বাবধান ও রান্নাঘরের জন্য মোট খরচ দারিদ্র্য দূরীকরণ কর্মসূচির আওতায় পড়বে। বেশ কয়েকটি রাজ্যে, আমেরিকান রিলিফ এভরিহোয়্যার (কেয়ার) এবং ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম (ডব্লিউএফপি)-এর সহযোগিতায় সম্পূরক খাদ্য সরবরাহ করা হয়েছিল। বিভিন্ন প্রশাসনিক  সমস্যা এবং খাদ্যের গুণগত মান, এই প্রকল্পের ফলাফলকে প্রভাবিত করেছে।  

উদ্দেশ্য-  

মিড-ডে মিল পরিকল্পনার উদ্দেশ্যগুলি হল:

  • সরকারি, স্থানীয় ও সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত স্কুল, এবং ইজিএস এবং এআইই কেন্দ্রগুলিতে প্রথম-অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের মধ্যে পুষ্টির পরিমান বৃদ্ধি করা।
  • সমাজের অনগ্রসর অংশের দরিদ্র শিশুদের নিয়মিত স্কুলে আসতে উৎসাহিত করা, শ্রেণীকক্ষের বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ এবং মনোনিবেশ করতে সহায়তা করা।  
  • খরা-প্রভাবিত এলাকায় প্রাথমিক পর্যায়ে শিশুদের পুষ্টির ব্যবস্থা করা।

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি