Loading..

উদ্ভাবনের গল্প

০১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ০৫:৩১ অপরাহ্ণ

বিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থী হবে ডিজিটাল শিক্ষার্থী।

উদ্ভাবনের গল্প

(বিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থী হবে ডিজিটাল শিক্ষার্থী)

বিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল শিক্ষার্থী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আমি বিদ্যালয় খোলা থাকা অবস্থায় ২০২০ সালে মার্চ মাসে একটি পরিকল্পনা হাতে নেই এবং সেই অনুযায়ী কাজ শুরু করি। কিন্তু করোনাকালীন সময়ে ১৭ মার্চ ২০২০ থেকে বিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে কাজটি সম্পন্ন করতে পারিনি। বিদ্যালয় খোলার পর আবার কাজটি চালিয়ে যাব। পরিকল্পনাটি হলো প্রতিদিন আমার শ্রেণির পাঁচ জন করে শিক্ষার্থীকে ল্যাপটপ অন অফ করা শিখাই। সপ্তাহ শেষে আবার তাদেরকে মূল্যায়ন করি। এভাবে যখন আমার শ্রেণির সকল শিক্ষার্থী ল্যাপটপ অন অফ করা শিখে যাবে তখন তাদের এম এস ওয়ার্ড ফাইল ওপেন করা শিখাবো। এরপর ফাইলে লিখা শিখাবো এইভাবে পর্যায়ক্রমে তাদের যা প্রয়োজন সবকিছু আস্তে আস্তে শিখাবো। একসময় তারা ডিজিটাল শিক্ষার্থী হয়ে উঠবে। এই কাজটি বাস্তবায়ন সহজ হবে যদি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আইসিটি একটি বিষয় অন্তভূক্ত করা হয়। প্রাথমিকে যদি সংগীত, চারুকারু, শারিরীক শিক্ষার মত মৌখিক  (৩য় থেকে ৫ম শ্রেণিতে )আইসিটি বিষয় অন্তরভূক্ত করা হয়। তাহলে শিক্ষার্থীরা প্রতি সপ্তাহে আইসিটি এর উপর একটি ক্লাস করার সুযোগ পাবে এবং প্রাথমিক থেকে আইসিটি জ্ঞান নিয়ে মাধ্যমিকে যেতে পারবে। তাই আমি সরকারের কাছে আবেদন করছি প্রাথমিকে আইসিটি বিষিয় অন্তভূক্ত করার জন্য। আর আমার উদ্ভাবনীটি কাজে লাগাতে পারলে আমার বিশ্বাস প্রাথমিকে সকল শিক্ষার্থী আইসিটি জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।