Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

০১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ১০:৪২ অপরাহ্ণ

‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’

‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ কথাটি প্রথম সামনে আসে ২০০৮ সালে। ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর,  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন যে, "২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’ পরিণত হবে।“, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশবাঙালি জাতির জন্য এক পরম আকাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন হয়ে দাঁড়ায়। কারণ যখন এই বিষয়টি সামনে আসে, তখন সারা বিশ্বে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি তথা আইসিটি এক নতুন বিপ্লবের সূচনা করে। কিন্তু তখনো বাংলাদেশ এই আইসিটি ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিল। তাই এই পরিকল্পনাটির মূল লক্ষ্য ছিল, একটি উন্নত দেশ, সমৃদ্ধ ডিজিটাল সমাজ, ডিজিটাল যুগের জনগোষ্ঠী, রূপান্তরিত উৎপাদনব্যবস্থা, নতুন জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি - সর্বোপরি একটি জ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক দেশ গঠন করা । ‘বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি’ ২০০৯ সালের ১২ থেকে ১৭ নভেম্বর, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ সামিট’ নামক বিষয়ে প্রথম শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করে, যাতে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা এবং অগ্রাধিকারের বিষয়গুলো আলোচিত হয়। আর এর পর থেকেই এ ব্যাপারে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি কর্মসুচী গৃহীত হতে থাকে, যা বাংলাদেশকে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এ রূপান্তর করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি