Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

০৬ অক্টোবর, ২০২১ ১০:৩০ অপরাহ্ণ

পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারে আমার প্রথম পদযাত্রা..............


সোমপুর মহাবিহার
বিহারের কেন্দ্রীয় মঠের দৃশ্য
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিবৌদ্ধধর্ম
ফেরকামহাযান
জেলানওগাঁ
অঞ্চলরাজশাহী
মালিকানাবাংলাদেশ সরকার
পরিচালনা সংস্থাবাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন
অবস্থাপর্যটন কেন্দ্র
বৌদ্ধ বিহার
অবস্থান
অবস্থানপাহাড়পুর, নওগাঁবাংলাদেশ
দেশবাংলাদেশ
এলাকাবদলগাছীনওগাঁ, বাংলাদেশ
ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক২৫.০৩১১° উত্তর ৮৮.৯৭৭৩° পূর্ব
স্থাপত্য
স্থাপত্য শৈলীপাল স্থাপত্য
প্রতিষ্ঠাতাধর্মপাল
অর্থায়নেধর্মপাল
প্রতিষ্ঠার তারিখ৮ম শতাব্দী
উচ্চতা৮০ ফু (২৪ মি)
ধরনপ্রত্নতাত্ত্বিক
মানদণ্ড১, ২, ৪
পর্যাদাপ্রাপ্ত হয়১৯৮৫ (৯ম অধিবেশন)
তথ্যসূত্র নং.৩২২
রাষ্ট্রবাংলাদেশ
অঞ্চলএশিয়া-প্রশান্ত


পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব (৭৮১-৮২১) অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন। ইউনেস্কোর মতে পাহাড়পুর বিহার বা সোমপুর বৌদ্ধ বিহার দক্ষিণ হিমালয়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম বৌদ্ধ বিহার। আয়তনে এর সাথে ভারতের নালন্দা মহাবিহারের তুলনা হতে পারে। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্ম শিক্ষাদান কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই নয়, বরং চীন, তিব্বত, মায়ানমার (তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ), মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিস্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান

১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি প্রদান করে।

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি