Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

১২ মে, ২০২২ ০৫:০০ অপরাহ্ণ

উপমহাদেশের স্থাপত্য কলা

উপমহাদেশের স্থাপত্যকলার অন্যতম নিদর্শন কার্জন হল। এ স্থাপনাটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে এদেশের মানুষের আবেগ। কার্জন হলের ইতিহাস শতবর্ষী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়েও পুরোনো। সাতচল্লিশের দেশভাগ, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান এবং একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধসহ এদেশের প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামের নীরব সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে এ স্থাপনাটি। কার্জন হল যেন এক মৌন ভাষাসংগ্রামী ও মহান মুক্তিযোদ্ধা।

ব্রিটিশ ভারতে ভাইসরয় লর্ড কার্জনের নামানুসারে এ ভবনটি টাউন হল হিসেবে নির্মিত হয়। ১৯০৪ সালে লর্ড কার্জন এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পরের বছরই বাংলাকে বিভক্ত করা হয় এবং ঢাকা হয় নতুন প্রদেশ পূর্ববঙ্গ ও আসামের রাজধানী। ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ হলে এটি ঢাকা কলেজ ভবন হিসেবে ব্যবহূত হতে থাকে। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে কার্জন হল এ প্রতিষ্ঠানের ভবন হিসেবে ব্যবহূত হয়। বর্তমানে এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান অনুষদের কিছু শ্রেণিকক্ষ ও পরীক্ষার হল হিসেবে ব্যবহূত হচ্ছে।

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি