চীনে তৈরি হয়েছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সেতু৷ সে দেশের রাষ্ট্রপতি ইতিমধ্যে উদ্বোধনও করেছেন৷

অ্যামেরিকাকে টক্করশোনা যাচ্ছে, ৩৪ মাইল (৫৫ কিলোমিটার) দৈর্ঘ্যের এই সেতুটি গড়ার পেছনে রয়েছে একটি অভিনব কারণ৷ শি জিনপিং-এর ইচ্ছা অনুযায়ী, এই সেতু নির্মাণের ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকো বা জাপানের টোকিওর কাছাকাছি চলে আসবে চীনের এই অঞ্চলের অর্থনীতি৷ উন্নততর যোগাযোগের ফলে 

শোনা যাচ্ছে, ৩৪ মাইল (৫৫ কিলোমিটার) দৈর্ঘ্যের এই সেতুটি গড়ার পেছনে রয়েছে একটি অভিনব কারণ৷ শি জিনপিং-এর ইচ্ছা অনুযায়ী, এই সেতু নির্মাণের ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকো বা জাপানের টোকিওর কাছাকাছি চলে আসবে চীনের এই অঞ্চলের অর্থনীতি৷ উন্নততর যোগাযোগের ফলে হংকং-দক্ষিণ অঞ্চলে এই সেতু গড়ে তুলবে ‘বে এরিয়া’র সমমানের অর্থনৈতিক ‘হাব’৷

অ্যামেরিকাকে টক্কর

শোনা যাচ্ছে, ৩৪ মাইল (৫৫ কিলোমিটার) দৈর্ঘ্যের এই সেতুটি গড়ার পেছনে রয়েছে একটি অভিনব কারণ৷ শি জিনপিং-এর ইচ্ছা অনুযায়ী, এই সেতু নির্মাণের ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকো বা জাপানের টোকিওর কাছাকাছি চলে আসবে চীনের এই অঞ্চলের অর্থনীতি৷ উন্নততর যোগাযোগের ফলে হংকং-দক্ষিণ অঞ্চলে এই সেতু গড়ে তুলবে ‘বে এরিয়া’র সমমানের অর্থনৈতিক ‘হাব’৷

অ্যামেরিকাকে টক্কর

শোনা যাচ্ছে, ৩৪ মাইল (৫৫ কিলোমিটার) দৈর্ঘ্যের এই সেতুটি গড়ার পেছনে রয়েছে একটি অভিনব কারণ৷ শি জিনপিং-এর ইচ্ছা অনুযায়ী, এই সেতু নির্মাণের ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকো বা জাপানের টোকিওর কাছাকাছি চলে আসবে চীনের এই অঞ্চলের অর্থনীতি৷ উন্নততর যোগাযোগের ফলে হংকং-দক্ষিণ অঞ্চলে এই সেতু গড়ে তুলবে ‘বে এরিয়া’র সমমানের অর্থনৈতিক ‘হাব’৷

অ্যামেরিকাকে টক্কর

শোনা যাচ্ছে, ৩৪ মাইল (৫৫ কিলোমিটার) দৈর্ঘ্যের এই সেতুটি গড়ার পেছনে রয়েছে একটি অভিনব কারণ৷ শি জিনপিং-এর ইচ্ছা অনুযায়ী, এই সেতু নির্মাণের ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকো বা জাপানের টোকিওর কাছাকাছি চলে আসবে চীনের এই অঞ্চলের অর্থনীতি৷ উন্নততর যোগাযোগের ফলে হংকং-দক্ষিণ অঞ্চলে এই সেতু গড়ে তুলবে ‘বে এরিয়া’র সমমানের অর্থনৈতিক ‘হাব’৷