Loading..

উদ্ভাবনের গল্প

০৬ অক্টোবর, ২০২২ ১০:৫৩ অপরাহ্ণ

দুর্বল শিক্ষার্থী শিখবে সহযোগিতার মাধ্যমে দলীয় ভাবে।

 শিক্ষার্থীর চিন্তন ও মনোপেশীজ উন্নয়ন ঘটে। দক্ষতা ও সৃজনী শক্তির বিকাশ ঘটে। সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির বিকাশ ঘটে।শিক্ষক শিক্ষার্থীর সম্পর্ক মধুর হয়। শিক্ষার্থীর আত্মবিশ্বাস বাড়ে।পাঠদান কার্যক্রম সহজ, দীর্ঘস্থায়ী ও একঘেয়েমি মুক্ত করা যায়। যৌক্তিক চিন্তা করার দক্ষতা অর্জন করে। দৈনন্দিন জীবনে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানে পারদর্শী হয়।শিখন স্থায়ী ও আনন্দদায়ক হয়। দুর্বল ও অনগ্রসর শিক্ষার্থীরা সহপাঠীর সহযোগিতায় পাঠে আগ্রহী হয়। শিক্ষককে দুর্বল ও অনগ্রসর শিক্ষার্থীরা বার বার প্রশ্ন করার সুযোগ পায়। শিক্ষকের সময় ও কাজ কমে যায়।

 শিখন শেখানো কার্যক্রমে দলগত কাজ একটি কার্যকর কৌশল হিসেবে বিবেচিত। একই বয়সের বা একই শ্রেণির শিক্ষার্থীরা একত্রে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে এ শিক্ষালাভ করে। এক্ষেত্রে শিক্ষকের তুলনায় শিক্ষার্থীরাই বেশি সক্রিয় থাকে। শিক্ষক শুধু গাইড বা মডারেটর হিসেবে এখানে কাজ করেন। এ প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীর জ্ঞান, দক্ষতার পাশাপাশি মানবিক গুণাবলিরও বিকাশ ঘটে। দলনেতাকে দলের সব সদস্যের মতামতের উপর গুরুত্ব দিতে হয়। এভাবে তাদের মধ্যে সামাজিক গুণাবলিরও বিকাশ ঘটে।