Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

রিসেট

০২ নভেম্বর, ২০২৪ ০৬:৪৯ অপরাহ্ণ

জ্ঞাতি সম্পর্কের প্রকারভেদ

সাধারণত চার ধরনের বন্ধনের ভিত্তিতে  জ্ঞাতিসম্পর্ক গঠিত হয় বলে জ্ঞাতিসম্পর্ককে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে। নিম্নে জ্ঞাতিসম্পর্কের প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা করা হল:

১. রক্ত সম্পর্কীয় বন্ধন বা জৈবিক বন্ধনে আবদ্ধ জ্ঞাতিসম্পর্ক (Consanguine Kinship) 

সাধারণত রক্তের সম্পর্কের ভিত্তিতে যেসকল জ্ঞাতি সম্পর্ক গড়ে উঠে তাকে রক্ত সম্পর্কীয় বা জৈবিক বন্ধন বলা হয়। 

২. বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ জ্ঞাতিসম্পর্ক ( Affinal Kinship) 

রক্তের সম্পর্কের ভিত্তিতে নয়, বরং বৈবাহিক সম্পর্কের ভিত্তিতে যে সকল জ্ঞাতিসম্পর্ক গড়ে উঠে তাকে বৈবাহিক বন্ধন বলে। 

৩. কাল্পনিক বন্ধনে আবদ্ধ জ্ঞাতিসম্পর্ক (Fictive Kinship) : 

রক্ত কিংবা  বৈবাহিক সম্পর্কের ভিত্তিতে নয় অথচ তাদের সাথে রক্ত কিংবা  বৈবাহিক সূত্রে আবদ্ধ আত্মীয়দের মত আচরণ করা হলে তাদের মধ্যে কাল্পনিকভাবে যে জ্ঞাতি সম্পর্ক গড়ে উঠে তাকে কাল্পনিক  জ্ঞাতিসম্পর্ক বা ‘Fictive Kinship’ বলা হয়। 

৪. প্রথাগত জ্ঞাতিসম্পর্ক (Customary Kinship) : 

রক্ত সম্পর্কীয় বা বৈবাহিক সম্পর্ক ব্যতীত স্থানীয় প্রথাগত সূত্রে যে সকল জ্ঞাতি সম্পর্ক গড়ে উঠে তাকে প্রথাগত জ্ঞাতি সম্পর্ক বলা হয়। 

মন্তব্য করুন

সম্পর্কিত পোস্ট