Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

১৯ অক্টোবর, ২০২০ ০১:০৬ অপরাহ্ণ

বাংলাদেশের উপকূলীয় বন।

নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার জেলার উপকূলীয় এলাকা। উপকূলীয় এলাকায় জেগে উঠা চর ভূমিতে ১৯৬৫ সাল থেকে এ বন সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ বনকে প্যারা বনও বলা হয়। এ বন ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের তীব্রতা হতে উপকূলীয় এলাকার জান-মাল রক্ষা করে

প্রায় ১,৯৬,০০০ হেক্টর যা দেশের আয়তনের ১.৩৬% এবং বন অধিদপ্তর নিয়ন্ত্রিত বনভূমির ১২.৫০%। কেওড়া, ছৈলা, বাইন, গোলপাতা ইত্যাদি। প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বনের মত এ বন জোয়ার-ভাটায় প্লাবিত হয়। জোয়ার-ভাটায় এ বন প্লাবিত হয় বলে,এই বনের উদ্ভিদের শ্বাসমূল আছে

 হরিণ, মেছোবাঘ, শিয়াল ইত্যাদিকালালেজ জৌরালী, দেশি গাঙচষা, কালামাথা কাস্তেচরা, খয়রাপাখ মাছরাঙা ইত্যাদি

 এ বন উপকূলীয় মৎস্য ভান্ডারেরও একটি বিরাট উৎস। ভেটকি, পারসে, গলদা, বাগদা ইত্যাদি

এ বনে প্রচুর পরিমাণে মধু পাওয়া যায়। মধু সংগ্রহকারীদের বলে মৌওয়াল

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি