Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

৩০ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৪:৪৫ অপরাহ্ণ

গ্রীণ হাউজ গ্যাসের প্রভাব

“জলবায়ু পরিবর্তন” “গ্লোবাল ওয়ার্মিং” “গ্রীন হাউজ গ্যাস” !! শব্দ গুলো শুনলে মনে হয় এগুলো আমরা সাধারন মানুষ শুনে কি করব??কিন্তু আমরা নিজেরাও জানিনা আমরা নিজেদের প্রতিদিনের দৈনন্দিন কাজ কর্মের সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে ওপরের শব্দ গুলো জড়িত…আমাদের কিছু ছোট ছোট সচেতনতা হয়ত ভবিষ্যৎ পৃথিবীকে বাচাতে পারে। আমাদের কিছু কিছু আচরণের পরিবর্তন হয়ত ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কে দিতে পারে একটি সুন্দর পৃথিবী।আমরা প্রায় ই রাতের বেলা গ্যাস এর চুলা জালিয়ে রাখি। গ্যাস এর চুলা জ্বালিয়ে রাখার কারনে প্রথমত তাপ নির্গত হয় দ্বিতীয়ত গ্যাস পুড়ে যে কার্বন ডাই অক্সাইড ও মিথেন পরিবেশ এ নির্গত করে তা জলবায়ু পরিবর্তন এর জন্যে দায়ী।ডিওডরেন্ট,পারফিউম,এরোসল কেনার সময় অবশ্যই CFC FREE দেখে কিনতে  হবে।এয়ার কন্ডিশনার আমাদের ঠিক যতটুকু দরকার ততটুকুই ব্যাবহার করা উচিৎ। কারন এয়ার কন্ডিশনার একটি নির্দিষ্ট স্থান এর তাপ শোষণ করে এবং বিদ্যুৎ শক্তিকে তাপ শক্তিতে রুপান্তর করে পরিবেশ এ ছেড়ে দেয়।বাস,ট্রাক, প্রাইভেট কার, বেবিটেক্সি ইত্যাদি পেট্রোল বা ডিজেল চালিত যানবাহন পরিবেশ এ বিপুল পরিমান মিথেন, কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত করে।গবেষণায় দেখা গিয়েছে বায়ুমণ্ডলে মিথেন কার্বন ডাই অক্সাইড এর চেয়ে ২৫ গুন বেশী তাপ আটকে রাখে।এক্ষেত্রে এসব যানবাহন এর চেয়ে দূষণ মুক্ত বা পরিবেশ কম দুষিত করে এরকম যানবাহন ব্যাবহার করা উচিৎ।টিউবলাইট, বাল্ব এরকম উচ্চ তাপ সৃষ্টিকারী বাতি ব্যাবহার না করে এনার্জি সেভিং বাল্ব ব্যাবহার করা উচিৎ।এছাড়া আমাদের বিদ্যুৎ ব্যাবহারে অবশ্যই সচেতন হতে হবে, কারন ১ ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিপুল পরিমান পরিমান কয়লা/গ্যাস পোড়াতে হয়।

আরো দেখুন