Loading..

উদ্ভাবনের গল্প

০২ জানুয়ারি, ২০২১ ০১:০৩ পূর্বাহ্ণ

জীবন কেন্দ্রিক শিক্ষা অর্জনে সহ শিক্ষাক্রমিক কার্যক্রম।

উদ্ভাবনী গল্পঃ 

সহ শিক্ষাক্রমিক কার্যক্রম ও জীবন কেন্দ্রিক শিক্ষা অর্জন। 

সহশিক্ষাক্রমিক কার্যাবলীর গুরুত্বঃ 

১. সহশিক্ষাক্রমিক কার্যাবলী ব্যতীত পূর্ণাঙ্গ ও জীবন-কেন্দ্রিক শিক্ষা সম্ভব নয়।

২. প্রতিটি শিশুর সামগ্রিক বিকাশের জন্য এবং সমাজ চেতনা সৃষ্টির জন্য সহশিক্ষাক্রমিক কার্যাবলীর প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য।

৩. পরিপূর্ণ শিক্ষা অর্জনের জন্য পুঁথিগত বিদ্যার বাহিরে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে।

৪. শিক্ষায় শ্রবণ অপেক্ষা কাজে সক্রিয়তা বেশি ফলপ্রসূ ও স্থায়ী। তাই শিক্ষার্থীদের কাজে সক্রিয় রাখার ব্যবস্থা করা উচিত। 

৫. এ কাজের মাধ্যমে একঘেঁয়েমি দুর হবে।  

শিক্ষার্থীদের ক্রমাগত পরিচর্যার মাধ্যমে একজন পরিপূর্ণ মানুষরুপে গড়ে তুলতে শিক্ষার কোন বিকল্প নাই। এক্ষেত্রে শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞানই একটি শিক্ষার্থী পরিপূর্ণ বিকাশ সাধন করতে পারে না। শিক্ষার্থীর শারীরিক, মানসিক, আবেগিক, সামাজিক, মানবিক ও নান্দনিক বিকাশ সাধনের জন্য সহ-ক্রমিক কার্যাবলীর গুরুত্ব অপরিসীম। তাত্ত্বিক শিক্ষার একঘেঁয়েমী দূর করার জন্য সহ-শিক্ষাক্রমিক কার্যাবলীর গুরুত্ব অনস্বীকার্য। কোন বিষয়কে ভালভাবে জানা, বোঝার বা জ্ঞানার্জনের জন্য আমরা তাত্ত্বিক শিক্ষাকে যতটা গুরুত্ব দিয়ে থাকি সহ-শিক্ষাকে তেমনটি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করি না। অথচ শিক্ষার্থীর প্রতিভা, ব্যক্তিত্ব, দৃষ্টিভঙ্গি, দক্ষতা ও চারিত্রিক দৃঢ়তা বিকাশে সহ-শিক্ষা সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। শিক্ষার্থীর স্বাভাবিক বিকাশ, তার মেধা-মনন ও সৃষ্টিশীলতার প্রকাশ ও বহুমূখী উৎকর্ষ সাধনের জন্য তাত্ত্বিক জ্ঞানের পাশাপাশি ব্যবহারিক শিক্ষা অর্জন করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সহ-শিক্ষা শিশুর সার্বিক বিকাশের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। কেননা শিক্ষার্থীর দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি ও পারদর্শিতা প্রকাশের ক্ষেত্রে সহ-শিক্ষা ক্রমিক কার্যাবলী অনুশীলনের কোন বিকল্প নাই। সহ-শিক্ষা শিক্ষার্থীর বহুমূখী সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। তাই আমি আমার শিক্ষার্থীদের এই কার্যক্রমগুলোর সাথে যুক্ত করি। যাতে শিক্ষার্থীরা পরিপূর্ণ শিক্ষা অর্জনের জন্য পুঁথিগত বিদ্যার বাহিরে জীবন কেন্দ্রিক শিক্ষা অর্জন করে।  

অর্জনঃ 

সহ শিক্ষাক্রমিক কার্যাবলীর মাধ্যমে জীবন কেন্দ্রিক শিক্ষা অর্জন।