Loading..

উদ্ভাবনের গল্প

১৮ মার্চ, ২০২১ ০৯:৪২ অপরাহ্ণ

কনটেন্ট তৈরির কিছু বিবেচ্য বিষয়

কনটেন্ট তৈরির সময় নিচের বিষয়গুলো একটু খেয়াল করি.... ১। শিখনফল ঠিকমতো লেখা হয়েছে কী-না দেখুন।৩/৪টি শিখনফল নিন।একটা শিখনফলে একটি উদ্দেশ্য নিন। যেমন:শিক্ষাক্ষেত্রে আইসিটির উপকারিতা ব্যাখ্যা করো।অনেকে লিখে থাকেন: শিক্ষাক্ষেত্রে আইসিটির উপকারিতা ও অপকারিতা ব্যাখ্যা করো। এই শিখনফলটি এভাবে লিখলে অশুদ্ধ হবে। এখানে উপকারিতা ও অপকারিতা দুটি উদ্দেশ্য। আপনাকে উপকারিতা নয় অপকারিতা লিখতে হবে। ২। শিখনফল অনুযায়ী পাঠ্যপুস্তকের আলোকে ছবি, ভিডিও ও কথার ব্যবহারে ধারাবাহিকতা রক্ষা হয়েছে কী-না খেয়াল করুন। !সেক্ষেত্রে খুব ভালো করে পাঠ্যপুস্তক পড়তে হবে। ছবি, ভিডিও ও কথা ব্যবহার করে পাঠ্যপুস্তকের সাথে বাস্তবের সংযোগ ঘটাতে হবে। ৩। কোনও স্লাইড খালি আসবে না,অর্থাৎ যখন এনিমেশন দিবেন তখন স্লাইডের উপরের লেখায় এনিমেশন দিবেন না,বাকীগুলোতে প্রয়োজনমতো এনিমেশন দিবেন। ৪।ছবির সাইজ এক রাখবেন। এটি আপনি ছবির উপর ছবি রেখে সাইজ একরকম করতে পারেন। পরিস্কার ছবি নিবেন। এক স্লাইডে ৪ টি ছবির ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। ৫। মূল্যায়নে ট্রিগার এনিমেশন ব্যবহার করবেন।জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতার প্রশ্ন রাখবেন।তবে ছোট ছোট প্রশ্ন এমনভাবে করবেন যেনও তথ্যগুলো ব্যবহার করে বাস্তবের কোনও সমস্যার সমাধানের উপায় বেরিয়ে আসে। মূল্যায়নে আপনি চাইলে হাইপারলিন্ক ব্যবহার করতে পারেন। ৬।লেখা অভ্র ও নিকসবেনে হবে। সব স্লাইডের লেখার সাইজ এক রাখার চেষ্টা করবেন। ৭। কী করতে চান বা কীভাবে স্লাইডের তথ্যগুলো ব্যবহার করে ক্লাস নিতে চান তার একটি নোট স্লাইডের নিচে লিখুন। ৮। দলীয় কাজ ২/৩ টি দেবার চেষ্টা করুন। ৯।মূল্যায়নে বহুনির্বাচনি ও ছোট ছোট প্রশ্ন রাখুন। ১০।বানান চেক করুন। ১১। পরিচিতি স্লাইডে এনিমেশন দিবেন না। ১২।২০/২২ টার বেশী যেনও স্লাইড না হয়। ১৩।এক স্লাইডের সব কিছুতে একই রকম এনিমেশন ব্যবহার করুন। যেসব এনিমেশন চোখে লাগে, সেসব এনিমেশনের ব্যবহার সীমিত করুন।