Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

০৭ মে, ২০২১ ০৩:২১ অপরাহ্ণ

কি বোর্ড ও মাউসের পরিচিতি

কি বোর্ড পরিচিতি

১. কীবোর্ড একটি অন্যতম ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের কীবোর্ডের কীগুলোর সাহায্যে টাইপ করা ছাড়াও কম্পিউটারকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের নির্দেশ প্রদান করা হয়।

২. কীবোর্ডের মধ্যে বর্ণ, সংখ্যা, বিশেষ চিহ্নের বিভিন্ন কীগুলো সারিবদ্ধভাবে সাজানো থাকে।

৩. বর্তমানে প্রচলিত কীবোর্ড গুলোতে সর্ব্বোচ্চ ১০৫ টি কী আছে। ইংরেজি বর্ণ ও সংখ্যা এবং বিশেষ চিহ্নে চিহ্নিত কীগুলো সাধারণ টাইপরাইটারের মতো এবং বিন্যাস বা সাজানোও একই রকম। কীবোর্ড প্রায় সব কম্পিউটারেই থাকে।

৪. প্রিন্ট স্কিনের মাধ্যমে মনিটরে প্রদর্শিত স্কিনকে ক্যাপচার করা

৫. কীবোর্ডের কীগুলোর সাহায্যে অতি দ্রুত টাইপ করা যায়।

৬. কপি, পেস্ট, এম্পটি ট্র্যাশ ইত্যাদির মতো অসংখ্য শর্টকাট প্রয়োগের জন্য কীবোর্ড ব্যবহার করা যায়।

৭. ডস কমান্ড সমূহ ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ করে যেখানে মাউস ব্যবহার করা যায় না সেখানে কীবোর্ড গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস হিসেবে ভূমিকা রাখে।

৮. কীবোর্ডের প্রত্যেক কী একটি বৈদ্যুতিক সুইচ এর সঙ্গে একটি এনকোডার দ্বারা যুক্ত থাকে। কীবোর্ডের কোনো কী চাপলে এনকোডার সেই বর্ণের কোডের ডিজিটাল বৈদ্যুতিক সংকেত ০ বা ১ উৎপন্ন করে।

৯. তারবিহীন কীবোর্ড, ব্লুটুথ কীবোর্ড এবং ভ্রমণে কাজ করার জন্য পাতলা কীবোর্ড পাওয়া যায়।

১০. বিদ্যুৎ ছাড়া সোলার পাওয়ারে কাজের উপযোগী কীবোর্ড পাওয়া যায়।

মাউস এর বৈশিষ্ট্য :

১. কম্পিউটারের জন্য মাউস একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস। এর সাহায্যে অতি সহজে ও খুব দ্রুত কম্পিউটারকে বিভিন্ন ধরনের নির্দেশনা প্রদান এবং পূর্ব  নির্ধারিত কোনো কমান্ড বা ফাংশনকে সক্রিয় করা যায়।

২. মাউস নড়াচড়া করে ইচ্ছে মত তীরটিকে দ্রুত স্থানান্তর করে কমান্ড অপশন অথবা আইকনের উপর নিয়ে মাউসের বাম বোতাম ক্লিক করে কম্পিউটারকে বিভিন্ন নির্দেশ প্রদান করা যায়।

৩. মাউসের সাহায্যে পর্দায় লিখিত বিষয়, গ্রাফ, ছবি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণসহ আরও নানা প্রকার কাজ করা যায়।

৪. চিত্র ভিত্তিক প্রোগ্রামে মাউস ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়।

৫. মাউস বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। চলাচল নির্ণয়ের প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে মাউস যান্ত্রিক, আলোক যান্ত্রিক এবং অপটিক্যাল এই তিন ধরনের হয়ে থাকে।

৬. তারবিহীন ওয়ারলেস মাউস এর ব্যবহার রয়েছে।

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি