Loading..

পাঠসংশ্লিষ্ট ছবি/ইমেজ

২৮ মে, ২০২১ ০৬:২০ অপরাহ্ণ

তালি পাম

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনের কাছে অবস্থিত তালিপাম গাছটি ১৯৭৯ সালে কেটে ফেলার পর ২০০১ সালে উদ্ভিদবিজ্ঞানিরা বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অবস্থিত তালিপামকে পৃথিবীর সর্বশেষ বন্য তালিপাম হিসেবে চিহ্নিত করেন। ১৮ অক্টোবর, ২০০৮-এ দৈনিক প্রথম আলো এক প্রতিবেদন করে যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গাছটিতে ফুল আসার উপক্রম হয়েছে। উদ্ভিদবিজ্ঞানীদের মতে, ফুল আসার পরে ফল দিয়েই গাছটি মারা যায়।[৩] গাছটি ২০০৮ সালে ফুল ও ফল দিয়ে ২০১২ সালে মারা যায়। আইইউসিএন তালিপামকে বুনো দশায় সম্পূর্ণ বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে। তবে মৃত্যুর আগে অনেক ফল উৎপাদন করায় সেগুলো থেকে পাওয়া যায় প্রায় ৩০০ চারা। ২০১০ সালে বিতরণ করা হয় ১২০টি চারা। এর মধ্যে ১০০ চারা বন বিভাগের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে রোপণ করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে সাতটি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাতটি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটি, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটি,সরকারি কেসি কলেজ ঝিনাইদহে দুইটি, বেইলি রোডের সামাজিক বন বিভাগকে দুটি করে চারা দেওয়া হয়েছে। মিরপুর জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানে তালিপামের চারা লাগানো হয়েছে। চারা উৎপাদনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্যের বাসভবনের মালি জাহাঙ্গীর আলম বীজ রোপণ পদ্ধতিতে সক্ষম হওয়ায় গাছটি বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে।  

তথ্যসুত্র  :   ্উইকিপিডিয়া

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি