Loading..

প্রকাশনা

১২ জুলাই, ২০২০ ১০:২০ অপরাহ্ণ

মানবদেহ নিয়ে একনজরে
মানবদেহ নিয়ে একনজরেঃ
১। হাড় সংখ্যা - ২০৬
২। পেশী সংখ্যা - ৬৩৯
৩। কিডনি সংখ্যা - ২
৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা - ২০
৫। পাঁজড় সংখ্যা - ২৪ (১২ জোড়া)
৬। হৃদয়ের চেম্বার সংখ্যা - ৪
৭। স্বাভাবিক রক্তচাপ - ১২০/৮০
৮। রক্তের PH - ৭.৪
৯। মেরুদন্ডের কেশরুকার সংখ্যা - ৩৩
১০। নেক মধ্যে #Vertebrae সংখ্যা - ৭ টি
১১। মাঝারি কানের হাড়ের সংখ্যা - ৬
১২। মুখে হাড় #সংখ্যা - ১৪
১৩। স্কাল মধ্যে হাড় সংখ্যা - ২২
১৪। বুকে হাড় সংখ্যা - ২৫
১৫। অস্ত্র হাড় সংখ্যা - ৬
১৬। মানুষের প্রতিটি কানের ভিতরে ৩টি করে হাড় থাকে। এগুলোর নাম হলঃ ম্যালিয়াস, ইনকাস, স্টেপিস (কানের বাহির থেকে ভিতরের দিকে সিরিয়াল অনুযায়ী।
#২ কানে মোট ৬ টি হাড় থাকে।
এগুলোর মধ্যে স্টেপিস হল মানব দেহের ক্ষুদ্রতম হাড়।
১৭। মানুষের বাহুতে পেশীর সংখ্যা - ৭২
১৮। হৃদয়ের পাম্প সংখ্যা - ২
১৯। বৃহত্তম #অঙ্গ - চামড়া
২০। বৃহত্তম গ্রান্তি - লিভার
২১। ছোট কোষ - রক্তের কোষ
২২। বৃহত্তম #কোষ - ডিম সেল (ডিম্ব)
২৩। ছোট হাড় - স্ট্যাপ
২৪। সর্বাধিক #ধমনী - বারোটাবারোটা
২৫। আমাদের দেহের রক্তে একটি সমুদ্রের সম পরিমাণ লবন রয়েছে।
২৬। দৈনিক আমাদের হৃদপিণ্ড ১০০ বার করে আমাদের দেহে রক্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রবাহিত করে।
২৭। আমাদের চোখের একটি পাপড়ি ১৫০ দিন বেঁচে থাকে। এর পর নিজে থেকেই ঝড়ে পড়ে।
২৮। আমাদের চোখের ওপর ভ্রুতে তে ৫০০ টি লোম আছে।
২৯। ১০০ বিলিয়ন এর অদিক নার্ভ সেল নিয়ে আমাদের দেহ গঠিত।
৩০। মানুষ চোখ খুলে হাঁচি দিতে পারেনা।
৩১। পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
৩২। আমরা যখন খাবার খাই আমাদের মুখে সে খাবারের স্বাদ ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।
৩৩। মানুষ হাঁটুর ক্যাপ ছাড়া জন্মগ্রহণ করে এবং তা ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত দেখা যায়না।
৩৪। মানব শিশু বসন্ত কালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
৩৫। আমাদের চোখ সবসময় একই রকম থাকে কিন্তু কান ও নাক বৃদ্ধি পাওয়া কখনোই থেমে থাকেনা।
৩৬। আমরা জন্মগ্রহণ করি ৩০০ হাড় নিয়ে কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে।
৩৬। আমাদের মাথার খুলি ২৬ ধরণের ভিন্ন ভিন্ন হাড় দিয়ে তৈরি।
৩৮। আমাদের হাতের নখে যেই পদার্থ আছে ঠিক সেই পদার্থ দিয়ে আমাদের চুল তৈরি হয়ে থাকে, ফলে হাত এবং চুল উভয়ই একই জিনিস তবে দুইটির ঘনত্ব আলাদা।
৩৯। অবাক হবেন না, আমরা যখন হাঁচি দেই তখন আমাদের শরীরের ভিতর সমস্ত ধরণের কাজ বন্ধ হয়ে যায় এমনকি হার্টবীটও থেমে যায়।
৪০। মানুষের দেহের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশি হচ্ছে জিহ্বা।
৪১। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন ৬ বার বাথরুমে যায়।
৪২। আমাদের মুখ থেকে পেটে খাদ্য পৌছাতে মাত্র ৭ সেকেন্ড সময় লাগে।
৪৩। প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে শিশুদের মুখে যেকোন খাবারের স্বাদ থাকে বেশি।
৪৪। মানুষ হাঁচি দিলে যে বাতাস বের হয় তা প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতিতে বাহির হয়।
৪৫।মানব দেহের সবচেয়ে বড় হাড় হল উরুর হাড় (Thighbone)। এর নাম হল ফিমার।
৪৬। আমাদের শরীরের ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের হাড়।
৪৭। রাতের তুলনায় সকালে আমাদের দেহ লম্বা হয় দ্রুত।
৪৮।মুত্র প্রস্তুত হয় কিডনীতে। মুত্র হলুদ দেখায় বিলিরুবিনের জন্য।
৪৯। নার্ভের মাধ্যমে প্রবাহিত আবেগের গতি প্রতি সেকেন্ডে ১২৫ মিটার।
৫০। একজন সুস্থ মানুষের একটি হৃদ কম্পন সম্পূর্ণ হতে কত সময় ০.৪ সেকেন্ড।
৫১।রক্তে হিমোগ্লোবিন এর কাজ কি?
উত্তরঃ-অক্সিজেন পরিবহন করা।
৫২। শ্রবণ ছাড়া কানের অন্যতম কাজ কি?
উত্তরঃ-দেহের ভারসাম্য রক্ষা করা।
৫৩।মানবদেহ গঠনে কিসের প্রয়োজন বেশি?
উত্তরঃ-আমিষ।
৫৪। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে কি পরিমাণ রক্ত থাকে?
উত্তরঃ-৫-৬ লিটার।
৫৫। মানবদেহে সবচেয়ে লম্বা অস্থির নাম কি?
উত্তরঃ-ফিমার।
৫৬। রক্তে হিমোগ্লোবিন সাহায্য করে কে?
উত্তরঃ-আমিষ।
৫৭।মানুষের মেরুদন্ডে অস্থি কয়টি?
উত্তরঃ-৩৩ টি।
৫৮। মানবদেহে রাসায়নিক দূত হিসেবে কাজ করে কোনটি?
উত্তরঃ-হরমোন।
৫৯। কোন গ্রুপ সব গ্রুপ কে রক্ত দিতে পারে?
উত্তরঃ-O+
৬০। মানবদেহে খণিজ লবণের পরিমাণ কত?
উত্তরঃ-4%
৬১.।রক্তে লোহিত কণিকা সঞ্চিত থাকে - প্লীহাতে।
৬২।অনুচক্রিকার গড় আয়ু - ৫ থেকে ১০ দিন।
#লোহিত রক্ত কণিকায় গড় আয়ু - ১২০ দিন।
#শ্বেতকণিকার গড় আয়ু - ১-১৫
৬৩।রক্তে অ্যান্টিজেন নেই - O+ গ্রুপে।
৬৪।হৃৎপিন্ডের আকৃতি - ত্রিকোণাকার।
৬৫।রক্তে কিসের পরিমান বেশি থাকা শরীরে জন্য উপকারি - HDL।
৬৬।রক্তে কোলেস্টেরল স্বাভাবিক পরিমান ১০০-২০০mg/dl।
৬৭।মানুষের স্বাভাবিক রক্তচাপ -১২০/৮০ mmHg।
৬৮।মানুষের মোট ওজন শতকরা - ৮% রক্ত।
৬৯।পূর্ণবয়স্ক মানুষের রক্তের পরিমান - ৫-৬ লিটার।
৭০।রক্ত গঠিত - যোজক টিস্যু।
৭১।রক্তের প্রধান উপাদান - লৌহ।
৭২।রক্তের প্রধান উপাদান - ২টি।
৭৩।রক্তে রেচন পদার্থ - ইউরিয়া।
৭৪।রক্ত লাল দেখায় - হিমোগ্লোবিন থাকায়।
৭৫।দেহের প্রহরী - শ্বেতকণা।
৭৬।রক্তে লিম্ফোসাইটের পরিমান - ২০-৪৫%।
৭৭।হিমোগ্লোবিন থাকে না - শ্বেতকণিকায়।
৭৮।রক্তে অ্যান্টিজেন থাকে - ২টি।
৭৯।AB গ্রুপে রক্তের মানুষ - ৩%।
৮০ ।হৃৎপিন্ড বেষ্টনকারী পদার্থের নাম
উত্তরঃ পেরিকার্ডিয়াম (২ স্তর)।
৮১ ।নিলয়ের অপর নাম - ভেন্টিকল।
৮২।একটি হৃৎস্পন্দনের সময় লাগে ০.৮ সেকেন্ড।
৮৩।হৃৎপিন্ড প্রসারণকে বলা হয় - ডায়াস্টোল।
৮৪।প্রতিমিনিটে হার্টবিটকে বলে - ডাব।
৮৫।কার্ডিয়াক চক্রের ধাপ - ৪টি।
৮৬।LDL এর পূর্ণরুপ -Low Density Lipoprotein।
৮৭।সমগ্র রক্তে -৫৫% রক্তরস, ৪৫% রক্তকণিকা।
৮৮।রক্তের তরল অংশকে বলে - প্লাজমা।
৯০।রক্ত কণিকা - ৩ প্রকার।
৯১।রক্ত রসের -১০% জৈব ও অজৈব।
৯২।রক্তরস আলাদা করলে রক্তের রং হবে - হালকা হলুদ।
৯৩।প্লেটলেট অর্থ - অণুচক্রিকা।
৯৪।ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হলে কোন অবস্থার সৃষ্টি হয় - পারপুরা।
৯৫।রেসাস ফ্যাক্টরের সংকেত - Rh।
৯৬।রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করে - ডা. কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার (১৯০০ সালে)।
৯৭।Rh ফ্যাক্টরের নামকরন করা হয় - বানর দ্বারা।

আরো দেখুন

কোন তথ্য খুঁজে পাওয়া যাইনি