Loading..

ব্লগ

রিসেট

০৬ ডিসেম্বর, ২০২২ ১২:১৮ অপরাহ্ণ

সাইবার বুলিয়িং: সাইবার বুলিয়িং কী এবং এটি কীভাবে প্রতিরোধ করা যায় -ইউনিসেফ

“সাইবার বুলিয়িং সম্পর্কে তোমরা কী জানতে চাও?” বিশ্বজুড়ে তরুণদেরকে আমরা এই প্রশ্নটি করেছিলাম। এই প্রশ্নের উত্তরে আমরা হাজার রকমের প্রতিক্রিয়া পেয়েছি।

আমরা ইউনিসেফের বিশেষজ্ঞ এবং আন্তর্জাতিক সাইবার বুলিয়িং ও শিশু সুরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একত্রিত করে প্রশ্নের উত্তর দিতে ও অনলাইন বুলিং প্রতিরোধের উপায়গুলো সম্পর্কে কিশোর-কিশোরীদেরকে পরামর্শ দিতে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টুইটারের সাথে জোটবদ্ধ হয়েছি।

সাইবার বুলিং কী?

ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে হয়রানি করার নামই সাইবার বুলিয়িং। এটি সামাজিক মিডিয়া, মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম, গেমিং প্ল্যাটফর্ম এবং মোবাইল ফোনে ঘটতে পারে। এক্ষেত্রে যাদেরকে টার্গেট করা হয় তাদেরকে ভয় দেখানো, রাগিয়ে দেওয়া, লজ্জা দেওয়া বা বিব্রত করার জন্য বার বার এরূপ আচরণ করা হয়। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়:

  • সামাজিক মাধ্যমে কারো সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া বা বিব্রতকর অথবা অবমাননাকর ছবি পোস্ট করা

  • মেসেজিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ক্ষতিকর মেসেজ দেওয়া বা হুমকি দেওয়া

  • অন্যের ছদ্মবেশ ধারণ করে তার পক্ষে আর একজনকে ম্যাসেজ পাঠানো

মুখোমুখি বুলিয়িং এবং সাইবার বুলিয়িং প্রায়শই একে অপরের পাশাপাশি ঘটতে পারে। তবে, সাইবার বুলিয়িং একটি ডিজিটাল পদচিহ্ন রেখে যায়। এই ডিজিটাল পদচিহ্ন এমন একটি রেকর্ড যা কার্যকর প্রমাণ হিসাবে কাজ করতে পারে এবং অপব্যবহার বন্ধে সহায়তা করতে প্রমাণ সরবরাহ করতে পারে।

সংগৃহীত: https://www.unicef.org/bangladesh/parenting-bd/cyberbullying-what-it-and-how-stop-it