Loading..

ব্লগ

রিসেট

২৬ জুলাই, ২০২৩ ১০:৪৭ পূর্বাহ্ণ

নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন, কোভিড-১৯ এর ফলে সৃষ্ট শিখন ঘাটতি পূরণ ও শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা।

নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন ও শিখন ঘাটতি পূরণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের জরুরি নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর। একইসঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত উপস্থিত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী এ নির্দেশনা দেন।

নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তাবায়ন, কোভিড-১৯ এর ফলে সৃষ্ট শিখন ঘাটতি পূরণ ও শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা।আদেশে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন, কোভিড-১৯ এর ফলে সৃষ্ট শিখন ঘাটতি পূরণ ও শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার নির্দেশনা দেওয়া হয়।

আদেশে বলা হয়, ‘নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২’ পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ২০২৩ সাল থেকে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন টিচিং-লার্নিং অ্যাপ্রোচে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এ শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন নির্ভর করছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজন যেমন- প্রতিষ্ঠান প্রধান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, ব্যবস্থাপনা কমিটি বা গভর্নিং বডি, শিক্ষা প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ সবার কার্যকর ও দায়িত্বশীল ভূমিকা। এর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন প্রতিষ্ঠান-প্রধান, শিক্ষক ও ব্যবস্থাপনা কমিটি বা গভর্নিং বডি। দৈনন্দিন শিখন-শেখানো ও মূল্যায়ন কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের সক্রিয় অংশগ্রহণে শিক্ষকদের ও তা পর্যবেক্ষণে প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিয়মিত উপস্থিতি অপরিহার্য। কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে— কোনও কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও কোনও কোনও শিক্ষক নিয়মিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত না থেকে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে বাধাগ্রস্ত করছেন। পাশাপাশি এ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডিরও কোনোরূপ নজরদারি না থাকায় নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

বিস্তারিত জানতে নিচের লিংকটি ক্লিক করুন।

https://drive.google.com/file/d/16u4vNL4RT-NHPRJ3y6LeAcP3MYT7Bc95/view?usp=sharing